পাতা:এখনও কবিতা.pdf/২১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তুমি এখন কেমন আছে ? কত রুপকথা শুনেছি, তোমার ঝিলে, বিলে বস্তত রকমারি ছবি । রপোর সুতোর মতো নদীর দুই পাড়ে বনস্পতির ছায়া । দিন ফুরোলে যখন অলপ অলপ করে আলো নিভে আসে, পরিবতনীয় আকাশটা প্রণামের ভঙ্গীতে অঞ্জলি তুলে দাঁড়ায়, তখন ওপারের সাঁকোর উপর দিয়ে, হাটুরেরা ঠিক পাখির মতোই ফিরে আসে ঘরে । তারপর জ্যোৎস্নার সেীগন্ধে বুক ডুবিয়ে ভালোবাসার স্তব । সতাকাম তোমার মাঠগুলোর পরিব্যাপ্ত সবুজ এক সময় উঠোনে সুখ হয়ে ফিরতো, পেট ভবে খেয়ে রাতভোর ঘমোনো, রথ, রাস এবং চত্তিরের সন্ন্যাস । এখন শহরের খাঁচায় আমি দুরের দিন গনি অন্য এক জীবিকার ময়লা ঘটিতে ঘাঁটতে প্রায়শই শুনি মরা মাঠ, খরা, বন্যা ও বাতাসের নিম্নচাপ তোমার নাকি অসুখ ভীষণ । একেবারেই সময় নেই; তবুও ছোটবেলার মায়ের মুখের গলেপর মিষ্টি দপুর মাঝে মাঝে কেরানীর টেবিলেও এসে দাঁড়ায় । চঞ্চল হয়ে উঠি । ভালো লাগে না কিছুই । তাই পারলে ফেরৎ ডাকেই চিঠি দেবে। জানাবার চেষটা করবে তোমার বতমান খৰর কি, এবং তুমি এখন কেমন আছো ? (२०)