ক্রমশ প্রত্যেক দলই উত্তেজিত হয়ে উঠতে থাকে···হাততালি আর বাহবার ভেতর থেকে স্পষ্ট হয়ে উঠে মুকৌন্দজী-ইয়াংবাদের ঘণ্টার আওয়াজ। এইবার শুরু হবে শেষ নাচ···আসল নাচ···
জনতার ওপর দিয়ে যেন একটা আনন্দের ঢেউ বয়ে যায়···সামনে নাচবার জায়গা খালি করে তারা গোল হয়ে পিছিয়ে আসে···সেই অবকাশে একদল ছোট ছোট ছেলেমেয়ে সেই শূন্য যায়গায় গিয়ে নাচতে সুরু করে দেয়।
তারা ক্লান্ত হয়ে আবার জনতার মধ্যে ফিরে আসে এমন সময় মেয়েরা আসে এগিয়ে···পরিপূর্ণ নগ্ন দেহে···নাচবার জন্যে···
এইবার মেয়েরা নাচতে শুরু করলো। পরিপূর্ণ নগ্নদেহ···মাথার চুল আজ রেড়ীর তেলে সুচিক্কণ···নাকের ডগায়, কানে, ঠোটে নানা রঙের আংটির মতন গোল গয়না বিদ্ধ হয়ে ঝুলছে পার্শ্ববর্তিনীর···হাতে পায়ে কোমরে পেতলের বালা। কাঁধে হাত দিয়ে লাইন ধরে সারিসারি তারা এগুতে আরম্ভ করে।
হঠাৎ কয়েক পা এগিয়ে গিয়ে তারা গোল হয়ে ঘুরে দাড়ায়···
পেছনের বাদ্য-যন্ত্র বেজে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে তাদের অঙ্গ দুলে ওঠে। বাদ্য-যন্ত্রের তালের সঙ্গে হাত আর পা দিয়ে তাল দিতে
৭৭