পাতা:এলিজিবেথ.pdf/১৮৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

এলিজিকে থ । ר ר ל যাবৎ পৰ্য্যস্ত তাহার পায়ের উপর পড়িয়া থাকিব তাবৎ আপনি আমাকে উৎসাহ প্রদান করিবেন। ঈশ্বরেচ্ছায় হয় তো আমার সুখ আপনার দৃষ্টিগোচর হইবেক। মনুষ্যশরীরে যে পরিমাণে শান্তি লাভ হওয়া সম্ভব, আপনি আমাকে ততই শান্তি ভোগ করিতে দেখিবেন । প্রার্থনা করি তবে অনুগ্রহ করিয়া আর এক কৰ্ম্ম করিতে হইবেক, যদি আমি পিতার জন্য ক্ষমা পাইতে পারি, তাহ{ হইলে আমার পিত। মাতার নিকট আপনাকে স্বয়ং এই শুভসংবাদ দিতে যাইতে হইবে। যদি তথায় এ শুভসংবাদ দিতে যাওয়া হয়, তাহ হইলে তাছাদের কি পৰ্য্যস্ত আহলাদ তাহা প্রত্যক্ষেই দেখিতে পাইবেন ।” অনন্তর এলিজিবেথ আর একটি কথাও কহিতে পারিলেন না। ভাবি সুখের মনোরথে আরোহণ করিয়া সম্পূর্ণ রূপেই অভিভূত হইয় পড়িলেন, তাহার ভাগ্যে যে তত দূর পর্য্যন্ত ঘটিয়া উঠিবে, এ আশা করিতেও তখন সাহস করা ভার হইয়া উঠিল । এমন কি, তিনি ষে সকল কাৰ্য্য করিয়াছিলেন তাহাদ্বার। তিনি আপনাকে তাহার অাশা করিবার উপযুক্ত বলিয়াই প্রত্যয় করিতে পারিলেন না। অনেক ক্ষণের পর গৃহস্থ ব্যক্তির মুখহইতে মহারাজাধিরাজ আলিকজগুরের অনুগ্রহ বিষয়ে বিস্তর স্তব ও প্রশংসা শুনিতে শুনিতে তাহার সেই বিষন্ন ও বিমর্ষ ভাব দূর হইল, এবং আশা ও ভরসাও পুনর্বার প্রকৃতিস্থ ও প্রসন্ন হইয়া উঠিল। তাহার। যে যে বিষয়ে প্রতিশ্রুত হইয়াছিলেন, তাহার পোষকতার জন্য বিস্তর কারণ প্রদর্শিত হইল । বিশেষতঃ গৃহস্থ ব্যক্তি নিজে যে রীতিতে অনুগ্রহ প্রকাশ • করিয়াছিলেন, তাহাতে তাহার মহিমা যৎপরোনাস্তিইe মৃদ্ধি পাইল । এলিজিবেথ ব্যগ্র হইয়া ত ছাদের কথা শুদিত লাগিলেন এবং পরস্পর কথাবার্তা করিতে করিতে