পাতা:ঐতরেয় ব্রাহ্মণ - রামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদী.pdf/৬২২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

N2 ) R সপ্তম পঞ্চিরকা NO RNS সমৃদ্ধি ঘটিবে, ইহা যে ব্যক্তি জানে, সেই বিদ্বানকে ইহারা বেদি হইতে কি রূপে উঠাইতে চাহে!” [ বিশ্বন্তর বলিলেন । “আহে ব্ৰাহ্মণ, ক্ষত্ৰিয়ের কি ভক্ষ্য, তাহা তুমি জান কি ?” [ রাম বলিলেন ] “জানি বৈ কি” । [ বিশ্বন্তর বলিলেন । “তবে ব্ৰাহ্মণ, আমাকে তাহা বল”, [ রাম বলিলেন ] “আচ্ছা, রাজা, তোমাকে তাহা বলিতেছি। ” झुडोश थ७ ক্ষত্ৰিয়ের ভক্ষা নির্দেশ পরবত্তী কতিপয় খণ্ডে ক্ষত্ৰিমেল পক্ষে কোন ভক্ষ্য নিষিদ্ধ ও কি বিহিত, মার্গনেয়। রাম তাঙ্গা বিশ্বন্তরকে বুনাইতেছেন যথা :- “[ তোমার নিযুক্ত অনভিজ্ঞ ঋত্বিকের } সোম, দধি ও জল, এই তিন ভক্ষ্যমধ্যে কোন একটা হয় ত [ তোমার অর্থাৎ ক্ষত্ৰিয় যজমানের জন্য ] আহরণ করবেন । যদি সোমা অ’না হয়, উছা ত ব্ৰাহ্মণের ভূক্ষ্য, উহাতে ব্ৰাহ্মণের প্রীতি জন্মিতে পারে, কিন্তু উহা ভক্ষণ করিলে তোমার বংশে যে সন্তান জন্মিলে, সে ব্রাহ্মণের তুল্য হইয়া [। পরের দান ] গ্ৰহণ করিবে, সকলের নিকট [ যজ্ঞের সোমা ] পান করিবে, [পরের নিকট ] অন্ন যাদ্রা করিবে, অপরে ইচ্ছামত তাহাকে [ ঘর হইতে ] তাড়াইয়া দিৰে । ফলতঃ ক্ষত্ৰিয় যখন পাপ ( নিষিদ্ধ আচরণ) করে, তখন তাহার বংশে ব্ৰাহ্মণকল্প সন্তান জন্মে ; উহার দ্বিতীয় পুরুষ বা তৃতীয় পুরুষ ব্ৰাহ্মণত প্ৰাপ্ত হইয়া ব্ৰাহ্মণোচিত বৃত্তিতে কষ্টে জীবিকা নির্বাহে বাধ্য হইবে ।