পাতা:ঐতিহাসিক-নবন্যাস - অঙ্গখণ্ড.pdf/১০৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

अक्व १७ ।। כל אל মেন। চতুরজী হাসিয়া বলিলেন, “অজ্ঞ কি করেন ওঁজে ক্ষত্রিয় কন্যা”। আপত্তি কি “স্ত্রীরত্বং হুঙ্কুলগদপি” তোমার ভাই এখন তত্ত্ব জ্ঞান হয় নাই, ক্রমশঃ হবে এক্ষণে তোমার টীর মুখ খোল দেখি” বলিয়। গুৰুজী ঐ ব্যজনকারিণীর প্রতি এক দৃষ্টে চাহিয়৷ রছিলেন। পণগুঞ্জী কছিলেন, “এখন থাকুক এর পর হইবেক ।” গুৰুজী কছিলেন, "ন" বাবা তা হবে মন, এক যাত্রায় পৃথক ফল হবে না, আমার যে গতি তোমারও সেই গতি কি জানি বাব৷ তুমি যদি ভালটা লছ’ হাঃ হন পাগুণজী হাসিয়া তাছার ব্যঞ্জনকারিণীকে অবগুণ্ঠন উন্মোচন করিতে কছিলেন, সে অবগুণ্ঠন উন্মোচন করিয়া লজ্জায় মত্ৰমুখী হুইয়া রহিল, গুৰুজী ক্ষণেক মুখ দৃষ্টি করিয়৷ পাণ্ডাজীকে ঈঙ্গিতে কি জিজ্ঞাসা করিলেন, পাণ্ডাজীও ঈঙ্গিতে ছ দিলেন, প্রকাশ্বে বলিলেন “আমায় তার্ত্যন্ত ভক্তি, এক্ষণে দেব সেবায় দেহ অৰ্পণ করিয়াছেন” গুৰুজী গম্ভীরস্বরে কছিলেন, “গুৰুতুষ্টে জগৎ তুষ্টং গুৰু সেবাপেক্ষ এ পৃথিবীতে আর কিছু কি আছে” চতুরের প্রতি কহিলেন, “চতুর এক্ষণে কি তোমার নিকট মন্দিরে বাস করা হয় । ” - - অজ্ঞ ই,—দেব সেবায় এক্ষণে কাল যাপন করেন চতুর উত্তর করিলেন । ५ সেইত কাজ, সেইত ধৰ্ম্ম চতুর তোমার ধৰ্ম্ম নিষ্ঠ দেখে অামার হিংস হইতেছে, অামার ইচ্ছা ছয় যে তোমার নিকট এসে কিছুদিন থাকি।