পাতা:ঐতিহাসিক-নবন্যাস - অঙ্গখণ্ড.pdf/১১০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

한 1 ゞeN5 দেখিলে ১৩১৪ ৰৈ বোধ ছয় ম', ওষ্ঠে ঈষদ হাসি লেগেই আছে, চাউনি বক্র, মুখ খানি চতুরালীতে ভর ফুট কুট কোচ্ছে ** • গুৰুজী পাণ্ডাজীকে ক্ষান্ত করিয়া কছিলেন, “আছে কি একটা ফোচুকে ছুড়ির কথা বলিতেছ; এ পূর্ণ যৌবনে ফেটে পড়িতেছে, রং ধপ২ কোচ্ছে, কি পটল চেরণ চোখ, প্রায় কর্ণে গিয়া ঠেকিয়াছে, হীরকের মত জ্বলিতেছে, কি সৰু ধারের মাসিক কি ছোট দুখানি ঠোঁট, লাল টুক টুক্‌ করিতেছে—কি প্রশস্ত ললাট দিয়া চুর্ণকুন্তল কর্ণ বেষ্টন হইয় গৃবণ স্পর্শ করিয়া স্বন্ধে পড়িয়াছে মুখের কি মাধুর্য্য ভগব—অারে ভাই যেন এক খণনি প্রতিম তোকে তার কি বলিব এমন কখন দেখি নাই।” গুৰুজীর ভাবের উদয় হইল, আহ ছ। বলিয়। আপনি চৰিতে লাগিলেন। , পাণ্ডাজী তাছার বর্ণিত স্ত্রীলোকটকে অবজ্ঞ করাতে মনে আক্রোশ জন্মিয়াছিল কছিলেন, “একেত আমি চিনি না, কিন্তু আমি যেটর কথা কহিতেছিলাম, তাহাকে যে একবার দেখেচে ও কথাবাৰ্ত্ত কোয়েছে সে আর কখনই তুলিতে পরিবে না, ছুড়িটা রসে ভরা এমন সুরসিক অামি আর কখন দেখি নাই, দুঃখের বিষয় এই যে ছুড়িটা বড় হাত ফোস্কে গেছে, আহ৷”—বলিয়া মাত নাড়িলেন। গুৰুজী জিজ্ঞাসা করিলেন “ছাত কোস্কে গেল কেমন কোরে ?” • পণগুণজী অতি মান ভাবে বলিলেন, আজ তার কথ। আর কি বলিব অtঙ্গ একবৎসর হইল ঐ ছুড়িটার পিত।