পাতা:ঐতিহাসিক-নবন্যাস - অঙ্গখণ্ড.pdf/২০১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৯৪ ঐতিহাসিক-নবন্যাস । না, এস একবার মুখ খানি দেখি” বলিয়া আবার সবলে আকর্ষণ করিলেন । - ধণনিরাম উদ্ধার-কৌশল স্থির করিয়াছিল, তাহার কাটদেশে ছুইটী চৰ্ম্মধনুচ্ছিল ছিল, তিনি এতক্ষণ উছ কটিদেশ হইতে মোচন করিয়া ফাস দিতে ছিল ও নাকে কঁদিতে ছিল-ফাস সাঙ্গ হইলে ধানিরাম সম্পূর্ণ বল প্রদান পূৰ্ব্বক দুই হস্তে স্বীয় বস্ত্র আকর্ষণ করিল, গুৰুজী হুমুড়িয়া পড়িলেন, ধানিরাম বস্ত্র ত্যাগ করিয়া তাহার পৃষ্ঠে চড়িয়া বসিল, এক হস্তে শিখা অঙ্গর অন্য ছত্তে ফাস গলায় দিয়া পৃষ্ঠে ইনটু স্থাপন করিয়া সবলে টানিল,রোক্ষেপনাথের জিহব। নির্গত হুইয়া পড়িল—গ্নোং শব্দ করিতে লাগিলেন, প্রাণশঙ্কায় দুই হন্তে প্রাণপণে যশস স্থত করিলেন। ধানিরাম পৃষ্ঠে বসিয়া সক্রোধে কছিল, “চুপ শাল, কার্স ছাড়, তা না হোলে মেরে ফেলিব।" • রোঘোনাথের একেবারে জ্ঞানশূন্য হইয় পড়িল “ওরে ব্ৰহ্মহত্য করিস্নে, অামাকে ছেড়ে দে আমি তোকে ছেড়ে দিচ্ছি, তুই আমার মা হোস, জামায় মারিস্নি গে।২ করিয়া বলিলেন । ধালিরাম কছিল “দুর শাল, মা কিরে ? বল বীবী হও,এখন ফণস ছাড় তা না হোলে এই টানলুম।” ম৷ অামায় ছেড়ে দেও, তুমি যা বলবে অামি তাই শুনিব অামি দিব্য করিতেছি । ধ{-**অর্ণবণর শালণ বলে মা, বল বাবা ” ব।-খাছ বাব। তুমি য। বলিবে অ’মি তাই শুনিব । । ধ।--তাচ্ছি। ফাস থেকে ছাত নে ।