৬২ অঙ্গুরীয় বিনিময়। সময়ে অনেক সুখ সম্ভোগ করিয়াছিলেন বটে, কিন্তু রেসিনারার প্রতি স্নেহ সঞ্চার হইলে তাহার অন্তরাত্মা যেমন পরিতৃপ্ত হইয়াছিল, তেমন মার কিছুতেই হয় নাই। রোসিনারাও পিতামহ সন্নিধানে মনের কথা সমুদায় ব্যক্ত করিয়া দুঃখের লাঘব করিতে লাগিলেন। সকলেই দেখিয়াছেন, পিতা অপেক্ষাও পিতামহের সহিত শিশুদিগের কেমন অধিক প্রণয় হয় । সাজাহান নানা কাৰ্য্যাসক্ত থাকাতে সেই প্রণয়-সুখ পূৰ্ব্বে ভোগ করিতে পারেন নাই । এক্ষণে নাতিনীকে সহচারিণী ও যমদুঃখভাগিনী পাইয়া তাছার মনে যে কি অপূৰ্ব্বভাব উদয় হইল, তাহ বর্ণনাতীত । ইহঁীরা উভয়ে নানা কথা প্রসঙ্গে কাল হরণ করিতে লাগিলেন। তন্মধ্যে শিবাজী সম্বন্ধীয় বিবরণই রোসিনারার অধিক মনোগত হইত বলিয়। বৃদ্ধ বাদসহ তৎকালে শিবাজীর সহিত অtরঞ্জেবের সেনাপতিদিগের যে সকল ঘটন ঘটিতেছিল, যত্বপূর্বক সমুদায়গুলি অনুসন্ধান করিয়া অবগত হইতেন, এবং রোসিনারীকে শ্রবণ করাইতেন। রোসিনারা, যখন শিবজী মুসলমান সৈন্যপতিকে সম্পূর্ণ পরাজয় করিয়াছেন শ্রবণ করিলেন, তখন আর পিতার সহিত সন্ধি হওয়া ভার হইল বিবেচনা করিয়া অত্যন্ত দুঃখিত হইলেন । কিন্তু মহারাষ্ট্রপতি রোসিনারার নিমিত্ত আপনার প্রাণদান করিতেও প্রস্তুত আছেন, কিন্তু তিনি র্তাহাকে পাইবার লোভেও আপনার কৰ্ত্তব্য কৰ্ম্ম সাধনে কদাপি পরায়ুখ নহেন, ইহা জানিয়া বাদসহ-পুত্ৰী নিতান্ত অসন্তুষ্ট হইতে পারিলেন না । পরে যখন শুনিলেন যে, শিবাজী রাজা জয়সিংহের সছিত যুদ্ধে দিন দিন ক্ষীণবল হইতেছেন, তখন নিতান্ত শঙ্কাযুক্ত হইতে লাগিলেন। পরস্তু তিনি যে দিন পিতামহ প্রমুখtৎ শ্রবণ করিলেন যে, শিবঙ্গী অরেঞ্জেবের সহিত সন্ধিবন্ধন করিয়া রাজা জয়সিংহের সহায়তায় বিজয়পুরের প্রতিকুলে যাত্রা করিয়াছেন, তখন তাহার ম্ৰিয়মাণ আশালত পুনরুজ্জীবিত হইতে লাগিল। তানন্তর যেদিন রোসিনারার কর্ণগোচর হইল যে, মহারাষ্ট্রপতির সাহায্যে কৃতকাৰ্য্য বাদদাহ্ তাহাকে অভয় প্রদান করিম নিজসভায় আসিবার নিমন্ত্রণ করিয়াছেন, তখন র্তাহার আর আনশের পরিসীম। রহিল না। , কিন্তু পিতার অত্যন্ত ক্র র-স্বভাবত ভাবিয়া बदनांमरश्व किर्षि९ भकां७ फेनश्ऊि श्रङ शांत्रिण । ठिनि भाषा भाषा
পাতা:ঐতিহাসিক উপন্যাস.djvu/৬৬
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।