অঙ্গুরীয় বিনিময় । ኖ ፃ সেই অবধি তীtহার অস্তিরিক মুখ সমুদায় অস্তহিত হইয়াছিল। তাহfর অন্তর্মধ্যে কত দুঃখ ও কত শঙ্কা উপস্থিত হইয়াছিল, তাহ বলিয়া ব্যক্ত फ्ब्रां यांच्च न । शृथिदौ८ङ भन्नुषाभांछcरुहे वि२ि१ छूःt५ झू:१ौ इहेरठ इब्र, কিন্তু কি স্ত্রী কি পুরুষ ইছাদের, ভক্তি ও স্নেহের উপযুক্ত পাত্রের প্রতি যদি কোন কারণ বশতঃ ভক্তি ও স্নেহের হ্রাস হইয়া যায় তবে, তাছাদিগকে যেমন দুৰ্ব্বিষহ যন্ত্রণ ভোগ করিতে হয় তেমন যন্ত্রণ আর কাহাকেও ভোগ করিতে হয় না। রোসিনারা নিজ পিতার একান্ত অধৰ্ম্ম মতি বুঝিয়া সেই মৰ্ম্মাস্তিক দুঃখে দুঃখিত ছিলেন। সুতরাং সামান্য আমোদ প্রমোদে তাহার দুঃখ শাস্তি হইবার সম্ভাবনা কি ? তিনি দ্রব্য বিক্রয়িণীগণের কাহার সতি বাক্যtলাপ না করিয়া, পিতামহ সমভিব্যাহারে ইতস্তত: পরিভ্রমণীনস্তত্ব পুনৰ্ব্বার গৃহে প্রত্যাবর্তনের মানস করিয়াছেন এবং সাজাহীনও তাহাকে আমোদিত করিতে ন পারিয়৷ সেই চেষ্টায় ক্ষান্ত প্রায় হইয়াছেন, এমত সময়ে এক বারথোৰ। সমীপত্ত্বিনী হইয়। একট অঙ্গুরীয় এবং উষ্ণীষ প্রদর্শনানস্তর সহাম্য বদনে কহিল “বাদসাহ নন্দিনি ! এই সকল দ্রব্যের মধ্যে কিছু ক্রয় করিতে ইচ্ছা হয় ?—ইহা অনেক দূর হইতে আসিয়াছে, তুমি গ্রহণ করিলেই সার্থক হয়”। রোমিনার। শিবঙ্গীর হস্তে ঐ অঙ্গুরীয় এবং তাছার মস্তকে ঐ উষ্ণীষ অনেকবার দেখিয়াছিলেন, অতএব তৎক্ষণাৎ চিনিতে পারিয়৷ বারবনিতাকে কহিলেন “তুমি আমাদিগের সমভিব্যাহারে নিভৃতে আইস, দ্রব্যের মূল্য নিরূপণ করি” । বারবনিত শুনিয় তাহার সমভি ব্যtহারিণী হইল। পরে অন্ত সকলের শ্রবণ ও দর্শনের অগোচর হইলে রেসিনার ব্যগ্রতা সহকারে জিজ্ঞাসা করিলেন “তুমি এই সকল সামগ্ৰী কোথায় কি প্রকারে পাইলে ?” বার-যোষা কোন উত্তর না করিয়া সাজাহানের প্রতি দৃষ্টিপাত করিলে রেসিনার ঐ ইঙ্গিত দ্বারা তাছার ভাব বুৰিয়া কহিলেন “ছনি আমার পিতামহ, ইহার অজ্ঞাত কিছুই নাই তুমি নিৰ্ভয়ে সমুদায় ব্যক্ত কর"। তখন বারবনিত কহিতে লাগিল “যাহার এই সকল সামগ্ৰী তিনিই আমাকে এই স্থলে প্রেরণ করিয়াছেন এবং কৰিয়া দিয়া ছেন যে, যদি আপনি এতদিনেও তাহাকে বিস্কৃত না হইয় থাকেন, তবে
পাতা:ঐতিহাসিক উপন্যাস.djvu/৮১
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।