একাদশ অধ্যায় । اسسسسدحتي لايت(ن) حين تعسسسسه মমুষ্যমত্রেই স্ব স্ব জীবনবৃত্তান্ত পৰ্য্যালোচনা করিলে বুঝিতে পারেন যে, উচিত, অনুচিত, বিবেচনাদিদ্ধ বা অসিদ্ধ এই পৰ্য্যস্ত নিরূপণ করাই মনুষ্যের আপনার হাত, কৰ্ম্মের ফলাফল মমুষ্যের ইচ্ছার বশীভুত নহে, তtহ সৰ্ব্বনিয়ন্ত জগৎপতিীরই অধীন। কক্ত কত ব্যক্তি কত কত মহতী মন্ত্রণ। সকল নিরূপণ করিয়াও কৃতকাৰ্য্য হইতে পারেন নাই, আর কত কত স্থলে অতি সামান্ত বুদ্ধির কৰ্ম্ম জনগণ স্বমছৎ ফল-ভাগী হইয়াছেন। অতএব যাধুণীল ব্যক্তিরা সৰ্ব্বদাই ফল-সিদ্ধির উদ্দেশ না করিয়া আপনাদিগের কৰ্ত্তব্য কৰ্ম্ম সমুদায় নিৰ্ব্বাহ করিয়া থাকেন। সুতরাং তাহারা কোন কার্য্যে ব্যর্থ-প্রযত্ন ছইলেও অধিক ক্ষুব্ধ এবং কার্ষ্য সফল হইলেও গৰ্ব্বিত হয়েন না । তাহারা অকৃতাৰ্থ হইলে জগদীশ্বরের ইচ্ছার বশবৰ্ত্তী হইয়া সহিষ্ণুত অবলম্বন করেন, এবং সফল চেষ্ট হইলে তঁহারই ধন্যবাদ করেন । কিন্তু দুষ্ট লোকের নিয়তই এমত মুখে বঞ্চিত হইয়। থাকে ; তাহাদিগের দুষ্ট মন্ত্রণ সকল সিদ্ধ হইলেও দুঃখ এবং অসিদ্ধ হইলেও মসস্তাপ জন্মায় । শিৰঞ্জী, যে প্রকারে অরেঞ্জেবের শাঠ্য জাল হইতে বিমুক্ত হইয়াছিলেন এবং অtরঞ্জেবের ও আপনার দুমন্ত্রণ সকল কতক সিদ্ধ হওয়াতে যে প্রকার অমুতাপ এৰং কতক বিফল হওয়াতে র্তাহfর যে প্রকার দুঃখ জন্মিয়tছিল, তাছ। স্মরণ করিলেই পুৰ্ব্বোক্ত কথাটী মনোমধ্যে দৃঢ়ৰূপে সংলগ্ন হুইয়। যtয় । যে সময় বাদগাহের অন্তঃপুরে শিবজীর প্রেরিত গণিক। প্রবিষ্ট হইয়া রোসিনারার স্থানে পত্র এবং অঙ্গুরীয় গ্রহণ করিয়া বিদায় হয়, তাহারই কিয়ৎক্ষণ পরে বাদগাহ, ধে ব্যক্তিকে জয়সিংহের বিনাশার্থ প্রেরণ করেন, সে এক পত্র হস্তে বাদগাহ সন্নিধানে উপস্থিত হইল। , লীিশ্বরদিগের এমত রীতি ছিল না যে, স্বহস্তে কাহারও স্থানে লিপি গ্রহণ করেন। শুদ্ধ সেই কৰ্ম্মের জন্যই তাহাদিগের সমীপে দুই জন প্রধান
- >