পাতা:ঐতিহাসিক চিত্র (ষষ্ঠ বর্ষ) - নিখিলনাথ রায়.pdf/১৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

y ঐতিহাসিক চিত্র । দেয়াড়ভূমি, বিল, খাল এবং অনতিদূরে পদ্মানদী ও তাহার পরিত্যক্ত খাতসমূহ, দক্ষিণে বিল, খাল, পদ্মা এবং পদ্মা হইতে মহানন্দা Pीठु বিস্তীর্ণ সাময়িক জলস্রোত প্রবাহ। পূর্বে মহানন্দ ও বিল, উত্তরে জল ভূমি এই জলময় স্থানের মধ্যে আমাদের সেই গড় একমাত্র বিদ্যমান। দেখিলাম ; গড়ের এই অংশ কিছু অস্বাভাবিক গোছের চাতরা বলিয়া বোধ হইল, দীৰ্ঘে আধখান পৰ্য্যস্ত এই প্রকার চওড়া। ছোটখাট পাহাড় বলিয়া বোধ হয় । গড়টি জঙ্গলে পুর্ণ, হিজল, বেত প্ৰভৃতি বনে পূর্ণ রহিয়াছে আমাদের নৌকা সেই বনের ধারে রাখিলাম। সেই স্থানে কয়েক ঘর শেরশাহ চাদিয়া মুসলমানগণ নুতন পর্ণকুটির নিৰ্ম্মাণ করিয়াছে, তখন কোন কোন কুটীর অসম্পূর্ণ রহিয়াছে দেখিলাম । আমরা তাহদের নিকট উপস্থিত হইয়া এই স্থানের নাম জিজ্ঞাসা করায় তাহারী ৫. একডালা” বলিল। আমরা সাধ্যমত গড়ের কতিপয় স্থান ভ্ৰমণ করিয়া দেখিলাম । সেই উন্নত ভূখণ্ডে ক্ষুদ্র ও বৃহৎ পুষ্করিণী, ঈষ্টক- প্রস্তর ইতঃস্ততঃ পড়িয়া রহিয়াছে। দেখিলেই বোধ হয় প্রাচীন কালের কোন সমৃদ্ধিশালী নগর ছিল । চতুর্দিকে নদী, বিল, খালে বেষ্টিত সুরক্ষিত নগর वा औङ खेद्ध भूद्धिका স্ত, পটিকে আর কিছুই বলিতে পারা যায় না। এখন ধ্বংস স্থাইৰ্টিা গিয়াছে,-কিছুষ্ট নাই। এই স্থানের 凶事gf矶1 C守ーラび召CV i অনতি সন্নিকটে “বেতবেড়ো” নামক গড়। আমরা যে আন্দাজি মানচিত্ৰ দিয়াছি, তাহাতে দ্বিপতাকা-শোভিত। স্থানটিই আমাদের একডাল । জলপথে বিলের মধ্য দিয়া গৌড়নগরে আসিতে হইলে চারি পাঁচ ঘণ্টায় আসা চলে। ঘুরিয়া ঘুরিয়া আসিলে একদিবসে অতি কষ্টে পৌছান যায় । গৌড় নগরের দক্ষিণ প্ৰান্ত, যাহা গৌড়ের উপনগর, বুলিয়া খ্যাত ছিল, তথা হইতে এই একডালা দুই ঘণ্টার পথ মাত্র, সেকালে শিববঞ্জ, সাহানবান্দ', दिश्नांथंभूद्भ, হরিপুর প্ৰভৃতি