পাতা:ঐতিহাসিক চিত্র (ষষ্ঠ বর্ষ) - নিখিলনাথ রায়.pdf/২১

Y byr. ঐতিহাসিক চিত্ৰ । উন্নত জঙ্গাল বা আইল প্ৰস্তুতও হইয়াছিল। সুতরাং গৌড় হইতে এই একডালায় গমনাগমন সহজসাধ্য ও নিরাপদ ছিল । পাণ্ডুয়ার নিকট আদিনা এবং আদিনার সিকি মাঙ্গলে পূৰ্ব্বে সাতাইশ ঘরা এবং রাহুটবাক নামক সুরক্ষিত ঈষ্টক-প্ৰাচীরবেষ্টিত প্ৰাসাদ, উহা একটি দুর্গ } এই দুর্গের মধ্যে সুলতান সামসউদ্দীন তাজি ইলিযাসের প্রাসাদ ছিল । এই প্ৰাসাদের মধ্যেঈ দিল্লীর সামসির অনুকরণে সামসউদ্দীন সামসি নামক জলাশয় খনন করান । এই কারণে ও অন্যবিধ কারণে দিল্লীশ্বর ফিরোজ শাহ “সত্তর ጓNgሻiጃ *iቪቭ 凶邻gf研 囚环西可日 ইলিযাশের প্রাসাদ সাতাইশ ঘর ও ১. হাজার খানে মুলক, দুই লক্ষ পদাতিক, আটহাজার गांभनि ब्रांछत्रिय कि হী ও বহু ষ্টী লই r এ এটা অশ্বারোহী ও বহু সংখ্যক হস্তী লষ্টয়া পাণ্ডুয়া আক্রমণ করেন। শামস সিরাজ আফিক বলিয়াছেন সম্রাট এক হাজার জাহাজ বহর লষ্টয়া এ দেশে আসিয়াছিলেন এবং কৌশিকী নদীতে আসিয়াছেন শুনিয়া ইলিয়ার্শের হৃদয় কম্পিত হইয়াছিল । যে কালে কৌশিকী প্ৰায় পিছনী গঙ্গারামপুরের অনতিপশ্চিমে ছিল । ইলিযাস আপন পুত্র সেকেন্দর শাহের অধীনে পাণ্ডুয়ার দুর্গ রক্ষার ভার দিয়া আপন গন্তব্য পথের মধ্যে মধ্যে কিছু কিছু সৈন্য রাখিয়া একডালা দুর্গে পলায়ন করেন । পাণ্ডুয়ার পূর্বে বাদশাহী প্রাসাদের একাংশে কোট ( Koat ) নামক দুৰ্গ ছিল। অনেকে সেই কোট দুর্গকে একডালা বলিয়া মনে করেন। পাণ্ডুয়াটি একটি দুর্গের ন্যায় গড় ও পরিখা বেষ্টিত ছিল । রাহুটবাক ও সাতাইশ-ঘরা তাহার অন্তর্গত রাজ প্ৰাসাদ ও বেগমমহল ছিল । কোট রাজপ্রাসাদের পূৰ্ব্বাংশ। সুলতান হোসেন শাহ পাণ্ডুয়ার নিকট একডালায় ছিলেন না। cकाप्ने दा ठूर्श ।