পাতা:ঐতিহাসিক চিত্র (ষষ্ঠ বর্ষ) - নিখিলনাথ রায়.pdf/৪১২

भूलना व्र था अब्राली भनक न। Nd) ষাট-ঘোমট মসজিদটিতে কারুকাৰ্য্য অত্যন্ন পরিমাণে দৃষ্ট হয়। ইহার পূর্বভাগে একটা সুবিশাল। ‘হ’ল” লক্ষিত হইয়া থাকে ; তাহার সহিত মসজিদের কোন সম্বন্ধ নাই । দুইটিই স্বতন্ত্র অট্টালিকা বর্তমান আলোচ্য “হল”টি সুদৃঢ় রূপে গঠিত। উহ্য ষষ্টিতমদ্বারবিশিষ্ট। ইহাকেই “ষাটঘোমট” বলে । ‘ঘোমট” অর্থে দ্বার বুঝায়। উহা ত্ৰয়োদশ শতাব্দীর OBDBD DBDSK KBKDB BB DkDtBSS SBDDBBt DBD DDuBD KYBD হইল । ষাট ঘোমটর উত্তরে বাগেরহাট রাস্ত”। তাহার উত্তরে মগরা ও চিন্তার খোল গ্ৰাম্যদ্বয় এবং হাউলী পরগণা । হাউলী পরগণার ঠিক উত্তরে ভৈরব নদী। দক্ষিণে মধুদিয়া পরগণা, খোন্তাকাটা চক ও চৌমোহানা নদী। পূৰ্ব্বদিকে কাড়াপাড়া ও হাউলী পরগণা। পশ্চিমে বারাকপুর ও রাঙ্গদিয়া পরগণা। এই পরগণার সীমা ভৈরব নদী পৰ্য্যন্ত বিস্তৃত । দীঘিকার বিবরণ BDDB KtEEDD DBDD BD DBBtBB KLB gDi BKKDBD দৃষ্ট হয়। তাহাকে লোকে “ঘোড়াদীঘি” বলিয়া থাকে। উহা দৈর্ঘ্যে এক মাইলের অধিক হইবে । উক্ত দীঘি অত্যন্থ সুগভীর ও জল অতিশয় পরিষ্কার। “ঘোড়া দীঘি” প্ৰকাণ্ড প্ৰকাণ্ড মৎস্তে পরিপূর্ণ। উহা মসজিদের দক্ষিণ-পশ্চিম ভাগে অবস্থিত। প্রাগুক্ত সুবিশাল “হল” ষাট-ঘোমটের ঠিক পুর্বদিকে “ঠাকুরদীঘি বলিয়া একটি ক্ষুদ্র জলাশয় আছে। উহার অপর নাম “দেব-দীঘি।” উহা দৈর্ঘ্যে অৰ্দ্ধ মাইল হুইবে । এই জলাশয়ই সর্বাপেক্ষা সুগভীর বলিয়া অত্রস্থলের লোকের ধারণা। ৰান্তবিক উক্ত দীঘি বিলক্ষণ গভীর বটে। এই ঠাকুরদীঘির ঠিক মধ্য স্থলে একটি দেবালয় আছে। ঐ মন্দিরটি অত্যন্ত মনোরম।