পাতা:ঐতিহাসিক চিত্র (ষষ্ঠ বর্ষ) - নিখিলনাথ রায়.pdf/৭৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পৌণ্ডবৰ্দ্ধনের ইতিহাস। VS উৎপাদন করিতে সক্ষম। এখানে অনেক পনস বৃক্ষ থাকিলেও ইহার ফল সকলের নিকট অতীব প্ৰিয় । জলবায়ু নাতিশীতোষ্ণ। অধিবাসিবৃন্দ শিক্ষার আদর করিয়া থাকে। এই স্থানে হীনযান ও মহাযানমতাবলম্বী বৌদ্ধগণের ২০টা সংঘারাম ও ১০০টা দেবালয় আছে। ংঘারাম গুলিতে ৩,০০০ সহস্র ভিক্ষুর বাস । এখানে দিগম্বর নিগ্রন্থের সংখ্যা সৰ্ব্বাপেক্ষা অধিক । রাজধানীর ৪ মাইল পশ্চিমে একটি বৃহৎ সংঘারাম আছে, তাহাতে ৭০০ শত ভিক্ষু বাস করে। ইহার অনতিদূরে রাজা অশোক কর্তৃক নিৰ্ম্মিত একটা স্তপ আছে, পূৰ্ব্বকালে তথাগত বুদ্ধদেব এই স্থানে দেবগণের মঙ্গলকামনায় তিন মাস কাল ধৰ্ম্ম প্রচার করিয়াছিলেন । ইহার অনতিদূরে مجموعهer۹ 四忆豆 5可ö了 বোধিসত্ত্বের প্রতিমূৰ্ত্তি রক্ষিত হইয়াছে।” ইয়েন সং এর পৌণ্ডবৰ্দ্ধন পরিভ্রমণ কালে বঙ্গদেশ পাঁচটা স্বতন্ত্র রাজ্যে বিভক্ত ছিল, যথা-পৌণ্ডবৰ্দ্ধন, কামরূপ, সমতট, তাম্রলিপ্ত ও কর্ণসুবৰ্ণ । মগধরাজ হর্ষবৰ্দ্ধন ( খৃঃ ৬০৬-৪৮) ইহাদিগকে নুনাধিক পরিমাণে র্তাহার নিকট বশ্যতা স্বীকার করিতে বাধ্য করিয়াছিলেন। কিন্তু তঁহার মৃত্যুর পরই ইহারা পুনরায় স্ব স্ব স্বাধীনতা লাভ করে। এই সময়ে পৌণ্ডবৰ্দ্ধন ও গৌড় একজন নরপতিরই শাসনাধীন ছিল । তঁহার রাজত্বকালে, ৭ম শতাব্দীর শেষভাগে কাশ্মীররাজি ললিতাদিত্য গৌড়ে আগমন করতঃ ইহার নরপতিকে পরাভূত করিয়াছিলেন। অতঃপর তিনি গৌড়রাজকে সুহৃদভাবে কাশ্মীরে আনয়নপূর্বক বিশ্বাসঘাতকতার সহিত নিহত করেন। গৌড়বাসিগণ কাশ্মীররাজের এবংবিধ নৃশংস ও অন্যায় ব্যবহারের নিদারুণ বার্তা অবগত হইয়াই বাত্যা-সংক্ষুব্ধ সাগরের ন্যায় গর্জন করিতে করিতে তাহার পাশবিক দুস্কৃতির প্রতিশোধ লাইবার জন্য কাশ্মীরাভিমুখে ধাবিত হইলেন। তঁহাদের হৃদয়ে যে প্ৰতি ললিতাদিত্যের গৌড় すiG研豪マjl l