পাতা:ওঁ পিতা নোঽসি.pdf/১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( . ) কোন বস্তুর উৎপাদন করিবার নাম সৃষ্টি । একটা বৃক্ষ কাটিয়া তাহা হইতে বড় বড় কতকগুলি তক্তা প্ৰস্তুত করিলাম এবং সেই সকল তক্ত হইতে দরজা জানালা বাক্স প্ৰভৃতি নানাবিধ বস্তু সকল নিৰ্ম্মাণ করিলাম-এ প্রকার। কাৰ্য্যকে সৃষ্টি বলে না । কোন পদার্থের সাহায্য না লইয়া কোন কিছু প্ৰস্তুত করিতে পারিলেই তাহাকে সৃষ্টি বলা যায়। আমরা কোন কিছুরই সৃষ্টি করিতে পারি না, কারণ আমরা যাহা কিছু প্ৰস্তুত করিব তাত একটা না একটা কিছুর সাহায্য বা অবলম্বন লইয়া করিব-বিনা সাহায্যে কবিতে পারিব না । তবে আমাদিগের কোন কোন কাৰ্য্যে আমরা সৃষ্টির আভাস পাইতে পারি DLSS SBBB BBDB BKLBDBD BDDD DDS DBB BED BDD DDD আমার মুখ হইতে ব্ৰহ্মনাম গানে ব্যক্তি আকাল ধারণ করিল। আমার সেই জ্বলন্ত ভাষায় ব্ৰহ্মনামগান শ্রবণ, করিয়া লোকেরা দলে দলে ভক্তিপথের পথিক হইতে লাগিল । আমার সেই এক তীব্ৰ ইচ্ছা! হইতে কেমন সুন্দর একটী ভক্তিপথের সৃষ্টি হইল। এই দৃষ্টান্ত হইতে অতি সামান্য ভাবে স্বষ্টির একটুকু আভাস পাই মাত্র-অব্যক্ত ইচ্ছা! যে কি প্রকারে ব্যক্তি আকার ধারণ করিয়া মূৰ্ত্তিমান হইতে পারে, সেই তত্ত্বের ইঙ্গিতটুকু মাত্ৰ পাই। কিন্তু এস্থলেও আমার ইচ্ছা! একটা কোন কিছুর, যাহা আমি পূৰ্ব্বে জানিতাম তাঁহারই অস্তিত্ব অবলম্বন করিয়া দাড়াইতে পারিয়াছে। ঈশ্বরের সৃষ্টি অন্যবিধ । সে yBB DBDBD BBD BBLBBD BDDB D0ES DBDSBDuDLDB DDD আপনাকে ছাড়া অন্য কোন কিছুরই অবলম্বনের সম্ভাবনা নাই । তাহার সমান যখন দ্বিতীয় কেহ নাই এবং তিনি যখন অনাদ্যনন্ত,