পাতা:ওঁ পিতা নোঽসি.pdf/২৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( >b ) কতশত প্ৰাণীর আহাৰ্য্যরূপে পরিণত হইয় তাহাদিগের জীবনধারণের উপায় হয়। ভগবানের সংসারে যেমন অনাবশ্যক একটী পরমাণুরও স্থান নাই, সেইরূপ তাহার সৃষ্ট এক একটী পদার্থের কাৰ্য্যও একমুখী নহে, সহস্ৰমুখী। তিনি একটী সূৰ্য্যকে প্রেরণ করিলেন, আর সেই সুৰ্য্য হইতে এই পৃথিবী, এই গ্ৰহসকলের উৎপত্তি হইল। আবার সেই সুৰ্য্যেরই কাৰ্য্যকারিতার ফলে পৃথিবীতে জলের উৎপত্তি হইল, পৃথিবী শীতল হইল এবং ক্রমে পৃথিবীতে জীবজন্তুর আবির্ভাব হইল। আবার সেই সুৰ্য্যেরই উত্তাপে পৃথিবীতে প্রচুর পরিমাণে শস্য জন্মিতে লাগিল এবং সেই শস্য খাইয়া জীবগণ প্ৰাণধারণ করত উন্নতির পথে চলিতে লাগিল। সহজ কথায় লালনপালনের অর্থে শরীর রক্ষার উপযোগী কৰ্ত্তব্য মানৱ উন্নতিসাধনও কাৰ্য্যগুলিকেই বুঝায়। কিন্তু ইহা বলা বাহুল্য যে পালনীবাবস্থার মনেরও উন্নতিসাধন পালনকাৰ্য্যের একটী অঙ্গ । dकी अश् । ঈশ্বর আমাদের শরীর রক্ষার জন্য যেমন নানাবিধ উপায় করিয়া দিয়াছেন, সেইরূপ আমাদের মনেরও উন্নতিসাধনের জন্য নানাবিধ ব্যবস্থা করিয়া রাখিয়াছেন । মনের উন্নতিসাধনের YY DLLD DDDDS S BBBDDDS DDBBD BD S DBB KBBD পারি, ভগবান জগতের চারিদিকেই তাহার উপায় করিয়া রাখিয়াছেন । তদ্ব্যতীত আমাদের অন্তরে জ্ঞানের একটা পিপাসা, সকল বিষয় জানিবার একটা ইচ্ছা দিয়াছেন । সেই জ্ঞানপিপাসার সাহায্যে ভগবানের রাজ্য হইতে র্তাহারই প্ৰবৰ্ত্তিত কাৰ্য্যপ্ৰণালী শিক্ষা করিয়া আত্মরক্ষা করিতে পারি, আপনাদিগের সুখশাস্তি বদ্ধিত করিতে পারি এবং ক্ৰমে দেবত্বের পথে অগ্রসর হইতে থাকি ।