পাতা:ওঁ পিতা নোঽসি.pdf/৩৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

b ) ছেন, তেমনি তিনি সেই বীজের উন্নতিসাধনাৰ্থ আমাদিগের চতুর্দিকেই জ্ঞানের বিষয় সকল সাজাইয়া রাখিয়াছেন। ঈশ্বর আমাদিগের জ্ঞান শিক্ষা দিলার এমন আশ্চৰ্য্য ব্যবস্থা জানলাভ করিয়া দিয়াছেন যে আমরা যেমন প্ৰত্যেক মুহুর্তে অতি স্বাভাবিক। নিশ্বাস প্ৰশ্বাস অতি সহজ ভাবে গ্ৰহণ করি, জানিতেও পারি না যে নিশ্বাসপ্রশ্বাস লাইতেছি, সেইরূপ ইচ্ছা করি বা না। করি প্রত্যেক মুহুৰ্ত্তেই আমরা আমাদিগের চতুর্দিকে বিস্তৃত জ্ঞানের বিষয়সকল হইতে জ্ঞান লাভ করিয়া আমাদিগের অন্তনিহিত জ্ঞানবীজকে বৰ্দ্ধিত করিয়া থাকি-প্ৰতি মুহুৰ্ত্তেই জ্ঞানলাভ না করিয়া উপায় নাই। ভগবানের কি আশ্চৰ্য্য দয়া যে আমরা এই ক্ষুদ্র পৃথিবীর ক্ষুদ্রতর অধিবাসী, কিন্তু সেই অতি ক্ষুদ্র আমাদিগের জন্য কোথায় চক্ষুর অগোচর মনের অগোচর অণুপরমাণু, আর কোথায় অতলস্পর্শ গভীর গগনপ্রাঙ্গণের অন্তরে কোটী কোটী যোজন দূরে অবস্থিত কোটী কোটী সুৰ্য্যচন্দ্ৰগ্ৰহীতারকা, এই সকলই তিনি আমাদিগের জ্ঞানের বিষয় করিয়া দিয়াছেন। তঁহার সৃষ্টিকৌশল এমনই আশ্চৰ্য্য যে আমরা যদি কেবল একটিমাত্র পরমাণু লইয়াই আলোচনা করিতে থাকি, তাহা হইলে শত জন্মেও আমাদিগের জ্ঞানের বিষয়ের অভাব ঘটবে না। সেই একটী পরমাণু হইতেই আমরা নিত্যই নূতন নুতন তত্ত্ব পাইতে থাকিব । জগতের প্রত্যেক পরমাণুতে, এই সুবিশাল আকাশের প্রত্যেক বিন্দুতে সেই অনন্ত YDB uDu DBDDD DDD DBBDiDS SBBBDD S BBBDS SDBuD পিতার রাজ্যে জ্ঞানের বিষয়ের কখনই অভাব ঘটবে না ।