পাতা:ওঁ পিতা নোঽসি.pdf/৩৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( రికి ) দূর করিতে পারি। কিন্তু উপযুক্ত আহার সংগ্ৰহ পূর্বক ক্ষুধাশাস্তি করিতে না পারিলে শরীর দুর্বল হইয়া পড়ে, জ্ঞানের প্রধান যন্ত্র, মস্তিষ্ক বিকল হইয়া পড়ে, কাজেই জ্ঞানও ঘূৰ্ত্তি লাভ করিতে পারে না । সুতরাং আহার সংগ্ৰহ করিতে গেলেই জ্ঞানের উন্নতি হওয়া চাই। তার পর, ভগবানের সংসারে তুমি আমি দু একটী প্ৰাণী মাত্র আহার সংগ্রহে প্ৰবৃত্ত হই নাই, কোটী কোটী জীব জন্তু কীট পতঙ্গ দেব যক্ষ মনুষ্য আপনাপন আহার অন্বেষণে ব্যস্ত। সেই কারণে আহার সংগ্রহে অত্যন্ত প্ৰতিদ্বন্দ্বিতা চলিয়াছে । বলিতে গেলে, প্রত্যেক প্ৰাণী অপর প্রাণীগণের মুখের গ্রাস কাড়িয়া লইয়া নিজের মুখে ফেলিবার জন্য সৰ্ব্বদাই উন্মুখ। এই প্রতিদ্বন্দ্বিতার কারণে প্ৰত্যেক প্রাণীকে অপর প্রাণীগণ অপেক্ষা আহার সংগ্রহের উন্নততর উপায় আবিষ্কারের চেষ্টা করিতে বাধ্য হইতে হয়। যে যত উন্নত উপায় আবিষ্কার করিতে পরিবে তাহার পক্ষে ভাল ভাল আহাৰ্য্য প্রচুর পরিমাণে পাওয়া তত সহজ হইবে। ইহা বলা বাহুল্য যে, যে যত জ্ঞান সঞ্চয় করিবে তাহার পক্ষে আহার সংগ্রহের উন্নত উপায় আবিষ্কারও তত সহজ হইয়া পড়ে । এইরূপে আমরা জ্ঞানের সাহায্যে আমাদের সাময়িক ক্ষুধা নিবৃত্ত ক্ষুধাবৃত্তি হইতেই করিতে থাকি বটে, কিন্তু সময়ে সময়ে দেখিতে DD D B DitL DBYSB BYYY BDBD BD DBDDS দের প্রয়োজনমত আহার সংগ্ৰহ করিতে পারি না । তখন জ্ঞান আসিয়া পরামর্শ দেয় যে সময় থাকিতে অর্থাৎ যে সময়ে আমাদের প্রয়োজনীয় আহাৰ্য্য প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়, সেই সময়ে সেই