পাতা:ওঁ পিতা নোঽসি.pdf/৫৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( to ) আকর্ষণ করিবার যে একটী শক্তির অস্তিত্ব দেখিতে পাই , তাহারই কাৰ্য্যপ্ৰণালী ফলাফল প্ৰভৃতির সহিত গ্ৰহনক্ষত্ৰাদির কাৰ্য্যকলাপ মিলাইয়া ব্ৰহ্মাণ্ডব্যাপী আকর্ষণী শক্তির একটা সুক্ষ্মতম আভাসমাত্ৰ পাই । এই যে বিশ্বচরাচরের এত বড় একটা সৃষ্টি হইয়াছে, এই সৃষ্টিতত্ত্বেরই বা স্বরূপ কে জানিতে পারে ? তবে, আমাদিগের অন্তরে যে একটী ইচ্ছাশক্তি আছে, আমাদিগের বুদ্ধিতে জ্ঞানেতে যে BDBDDD u iDuD DBDDDS BD BDBBiD TeDDBBBDB LBDD কাৰ্য্যপ্ৰণালী অবলম্বনে আমরা সৃষ্টির মূলতত্ত্বের অতি নিগুঢ় তম একটী ইঙ্গিত লাভ করিতে পারি ; ঈশ্বর যে ইচ্ছামাত্রে এই জগত সৃষ্টি করিতে পারেন, অর্থাৎ তাহারই ইচ্ছার পরিণতিতে যে এই সৃষ্টি ঘটতে পারে, এই ত দুটীর পরিধিমাত্র আমরা আমাদিগের জ্ঞান ভক্তি প্রভৃতি দ্বারা স্পর্শ করিতে পারি । সেইরূপ ধৰ্ম্মেরও প্রকৃত স্বরূপ আমরা স্পষ্ট জানিতে পারি न। वां, केि ठु उांभांतिgांद्र আত্মাতে এমন একটা শক্তির অস্তিত্ব অনুভব করি, যে শক্তি আমাBB BDDD BBBY DBDD DBKKBD DuBDDB KBK DDD SS য়াছে । এই শক্তির কাৰ্য্যপ্ৰণালী অবলম্বনে আমরা ধৰ্ম্মের প্রকৃত স্বরূপের একটুখানি আভাস পাইয়া থাকি। সেই আভাসটুকু স্পষ্ট ভাষায় ব্যক্ত করা অসম্ভব । ধৰ্ম্মের বিষয় বুঝিতে গেলে তাহার লক্ষণ প্রভৃতি দ্বারা তাহাকে বুঝিতে হইবে । ধৰ্ম্মের যেটুকু আভাস আমাদিগের আত্মাতে উপলব্ধি করি, ধৰ্ম্ম সামঞ্জস্য শক্তি। তাহার সহিত জগতের কাৰ্য্যপ্ৰণালী মিলাইয়া এইটুকু বুঝি যে ধৰ্ম্ম জগতের এমন এক শক্তি, যে শক্তির অভাবে