পাতা:ওঁ পিতা নোঽসি.pdf/৬০

( R ) সকল আপনাপন বিষয়গুলির প্রত্যেক অংশকে তাহাদিগের স্ব স্ব কেন্দ্ৰ হইতে ক্ৰমাগতই দূরে ফেলিতে চাহে । কেন্দ্ৰানুগ শক্তিসকল কাৰ্য্যক্ষেত্রে একাধিপত্য স্থাপন করিতে পারিলে সমগ্ৰ জগত একটিী সুবৃহৎ জড়পিণ্ডে পরিণত হইয়া যাইত। কেন্দ্ৰাতিগ শক্তিসকল একাধিপত্য লাভ করিলে সমগ্ৰ জগত সূক্ষ্মতম বাষ্পাকারে অদৃশ্য হইয়া থাকিত। আর যদি উভয়বিধ শক্তিসকল সমান বলে দ্বন্দক্ষেত্রে অবতীর্ণ হইত, তাহা হইলে তাহার ফল যে কি হইত। তাহা কে বলিতে পারে ? এই উভয়বিধ শক্তিসমূহের মধ্যে ধৰ্ম্মই একমাত্র সামঞ্জস্য বিধান পূর্বক এই জগতকে ধরিয়া রাখিয়াছে এবং ইহাকে শোভনসুন্মর করিয়া তুলিয়াছে। ধৰ্ম্ম যে সামঞ্জস্যবিধায়ক মহাশক্তি, তাহার পরিচয় আমরা কি বহির্জগতে কি অন্তর্জগতে সৰ্ব্বত্র ও সর্বকালেই পাইয়া থাকি । আমরা দেখিতে পাই যে জগতের প্রত্যেক শক্তিই সৰ্ব্বত্র ও সৰ্ব্বকালে কাৰ্য্য করিয়া থাকে এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে তাহদের কার্য্যফল বিভিন্ন আকারে আমাদের নয়নসমক্ষে উপস্থিত হয় । এই যে একটী আকর্ষণী শক্তি ধনে আছে, ইহা জগতের সর্বত্র, সৰ্ব্বকালে ও সকল অবশক্তির পরিচয় । স্থাতেই কাৰ্য্য করে, কিন্তু কাৰ্য্যফলে বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিভিন্ন আকারে স্বীয় পরিচয় প্ৰদান করে । এই আকর্ষণশক্তির কাৰ্য্যকারিতার পরিচয় বৃক্ষের ফলপতনেও পাওয়া যায়, আবার ইতারই কাৰ্য্যফলে মহোচ্চ পৰ্বতসমূহ হইতে কতশত নদনদী নৃত্য করিতে করিতে সমুদ্রের অভিমুখে প্ৰধাবিত হয় । ইহারই কাৰ্য্যকারিDD gYBDBDDBDYL BB DDD SBBB DBDD BDBLBD