পাতা:ওঁ পিতা নোঽসি.pdf/৬১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( to ) পরিভ্রমণ করিতেছে ; ইহাই আবার প্রেমরূপে আত্মাতে অবতীর্ণ হইয়া লোকলোকাস্তৱবাসী আত্মাদিগকেও আকর্ষণ করিতে সমর্থ হয়। শক্তিমাত্ৰই যখন সৰ্ব্বত্র ও সৰ্ব্বকালে কাৰ্য্য করিয়া থাকে, তখন ধৰ্ম্মের সামঞ্জস্যশক্তিও এই নিয়মের ব্যতিরেকস্থল হইতে পারে না । এই বিশ্বজগত যে জড়পিণ্ডের আকার ধারণ না করিয়া অথবা বাস্পাকারে চির অদৃশ্য না হইয়া এমন শোভন সুন্দর আকার ধারণ করিায়াছে, ইহাই সেই সামঞ্জস্যশক্তির সর্বত্র ও সৰ্ব্বকালে কাৰ্য্য করিবার সৰ্বশ্রেষ্ঠ পরিচয় । আবার যখন এই শক্তি কাম ক্ৰোধ প্রভূতি শক্তিসমূহের উদামবেগ প্রশমিত করিয়া তাহাদিগকে যথাযুক্ত কৰ্ম্মে, বিনিযুক্ত করে, তখন ইহার কাৰ্য্যকারিতার পরিচয় আমরা প্ৰত্যক্ষ ও সুস্পষ্টরূপে প্ৰাপ্ত হই । কি বহির্জগতে, কি অন্তর্জগতে ধৰ্ম্ম প্ৰতিমুহুর্তেই সামঞ্জস্য বিধান করিতেছে, কিন্তু যখন ভূমিকম্প, বন্যা প্রভৃতির ন্যায় কোন অচিন্তিতপূর্ব ঘটনার পরে সামঞ্জস্যের ফলে ধরণী পুনরায় হাসিতে থাকে, অথবা যখন আমরা কাম ক্রোধকে DDBSLBD BBDD BDBD DDLDD DBBDBS BDDB DBBB LD লাভ করি, তখনই আমরা ধৰ্ম্মের। কাৰ্য্যকারিতার পরিচয় কিছু স্পষ্টতররূপে অনুভব করিতে পারি। ধৰ্ম্ম সামঞ্জস্য বিধানের দ্বারা জগতের প্রত্যেক পদার্থকে এবং ( A* পদার্থের অণুপরমাণুকে প্ৰতিমুহুর্তে সাময়িক উপযোগিতা অবস্থার উপযোগী করিয়া লয় । জলে অগ্নিসংযোগ sitä করা হইলেও যদি তাহা বাম্পে পরিণত না হইত, তবে তাহা সাময়িক অবস্থার উপযোগী হইত না । ধৰ্ম্ম অগ্নিসংযুক্ত জলে