পাতা:ওঁ পিতা নোঽসি.pdf/৬২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( & 8 ) কেন্দ্রাতিগ শক্তিকে অধিকতর পরিমাণে কাৰ্য্য করিতে দিয়া সেই জলকে বাম্পে পরিণত করিয়া তাহাকে সাময়িক অবস্থার উপযোগী করিয়া তুলিল। আবার যখন সেই বাষ্পে যথা পরিমাণে শৈত্য প্ৰয়োগ করা হইবে, তখন ধৰ্ম্মই তাহাকে বরফে পরিণত করিয়া সাময়িক অবস্থার উপযোগী করিয়ু তুলিবে । এইরূপে ধৰ্ম্ম সামঞ্জস্য বিধানের ফলে সমগ্ৰ জগতে, জগতের প্রত্যেক পদার্থে এবং প্রত্যেক পদার্থের প্রত্যেক অণুপরমাণুতে প্ৰতিমুহুৰ্ত্তের সাময়িক অবস্থার উপযোগিতা আনয়ন করিতেছে বলিয়াই এই জগত বিধৃত হইয়া স্থিতি করিতেছে । ধৰ্ম্মই জগতের উন্নতির মূল। ধৰ্ম্ম যখনই কোন পদার্থে বা কোন অণুপরমাণুতে কোন মুহুর্তের সাময়িক অবস্থার উপউন্নতির মূল। যোগিতা আনয়ন করে, বলা বাহুল্য যে তখনই অভিব্যক্তি প্ৰভৃতি প্ৰকৃতিতে সুপ্রতিষ্ঠিত নিয়ম সকল সেই পদার্থকে বা সেই অণুপরমাণুকে উন্নতির পথে লইয়া চলিবার অবসর পায় এবং সেই অবসরের সদ্ব্যবহার করিতে পরায়ুখ হয় না। উপরে আমরা দেখিয়া আসিয়াছি যে ধৰ্ম্ম প্রত্যেক পদার্থে এবং প্রত্যেক অণুপরমাণুতে প্ৰতি মুহুর্তেই সাময়িক অবস্থার উপযোগিতা আনয়ন করে। সুতরাং ধৰ্ম্মকে জগতের উন্নতির মূল বলিলে অন্যায় হুইবে বলিয়া বোধ হয় না। যদি কোন পদার্থের কোন অংশ কোন মুহুৰ্ত্তে পাশ্ববৰ্ত্তী EELBLLD DBDBDB DD DDDS KK BDDBBDD BBBDBD DBBDBB DS তাহা হইলে ধৰ্ম্ম তৎক্ষণাৎ সেই অংশকে সেই স্থানের ও সেই মুহুর্তের সাময়িক অবস্থার উপযোগী করিয়া এবং আবশ্যক হইলে