পাতা:ওঁ পিতা নোঽসি.pdf/৬৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( (ttw ) এই পুরাতন ভারতের পুরাতন ঋষিরা আলোচনা করিলেন যে আমাক এই ব্ৰহ্মচক্র কিসের ऐठे°द्र दिक्षूङ छ्द्म ििड কাৰ্য্যই ধৰ্ম্ম। করিতেছে । তঁহারা দেখিলেন যে এক মহাসামঞ্জস্যের উপর এই জগতসিংসার সুনিয়মে চলিতেছে। তখন র্তাহারা বুঝিলেন যে মানবেরও অন্তর্নিহিত শক্তি ও বৃত্তিসমূহের সামঞ্জস্য যে সকল কাৰ্য্যের দ্বারা সাধিত হইবে, সেই সকল কাৰ্য্যই ধৰ্ম্ম্য বা ধৰ্ম্মানুগত হইবে এবং সেই সকল কৰ্ম্মেরই অনুষ্ঠানে মানবগণকে উপদেশ দিলেন । এই সামঞ্জস্যভিত্তির উপরে দাড়াইয়া ঋষিরা মানবকে কৰ্ম্মফলের আকাজক্ষাবিরহিত হইয়া ধৰ্ম্ম্য কৰ্ম্ম করিয়া যাইতে বলিলেন, কারণ র্তাহারা জানিতেন যে আমরা সামঞ্জস্যসাধক কৰ্ম্মানুষ্ঠান করিলে ধৰ্ম্ম আপনিই আমাদিগকে উন্নতির পথে লইয়া চলিবে ; জগতের সামঞ্জস্যশক্তির সহিত আমাদিগের সামগুঞ্জস্যশক্তি মিলিত হইয়া এক মহাশক্তিতে পরিণত হইবে । যে সকল কাৰ্য্যের ফলে চিত্তবিক্ষেপ হয়, মানবের কেন্দ্রাতিগ শক্তি প্ৰাধান্য লাভ করিয়া বৃথা কাৰ্য্যে মানবকে নিযুক্ত রাখে, সেই সকল কাৰ্য্যও যেমন ঋষিরা ধৰ্ম্মবিরুদ্ধ বলিয়াছেন, সেইরূপ যে সকল কাৰ্য্য জড়তা আলস্য প্ৰভৃতি আনয়ন করে, মানবকে ধৰ্ম্মানুগত কৰ্ম্ম হইতে নিবারিত করে, সেই সকল কাৰ্য্যকেও তাহারা অধৰ্ম্ম্য বলিয়া উল্লেখ করিয়াছেন। আমাদের অন্তরে দেখিতে পাই যে জ্ঞান কৰ্ম্ম ও ভক্তি, এই তিন মহাশক্তি নিয়তই কাৰ্য্য করিতেছে। এখন যে কাৰ্য্যের দ্বারা এই তিন শক্তির সামঞ্জস্য সৰ্ব্বাপেক্ষা অধিক সাধিত হইবে, তাহাই ধৰ্ম্ম্যতম -সেই কাৰ্য্যই আমাদিগের