পাতা:ওঁ পিতা নোঽসি.pdf/৬৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( t ) আদর্শস্থলে রাখিলে তবে ধৰ্ম্মানুষ্ঠানে অগ্রসর হইতে পারিব । কামক্ৰোধ প্ৰভৃতি রিপুগণ এই সামঞ্জস্য সাধনের সর্বাপেক্ষা অধিক বিশ্লোৎপাদক বলিয়া তাহাদিগকে কেবল অধৰ্ম্ম নহে, কিন্তু নিত্য শত্রু বলা হইয়াছে । এখন এই আদর্শকে ভিত্তি করিয়া দেখিলে সহজেই বুঝা যাইবে সামৰিকাক যে স্পার্টার চৌৰ্যসমর্থক নিয়ম প্রকৃত ধৰ্ম্মানুগত বলিয়া চৌম্বা প্রভৃতি হইতে পারে না, কারণ ইহাতে চিত্তবিক্ষেপ অধৰ্ম্ম । আসিতেই হইবে । তবে সময়বিশেষে ইহার উপযোগিতা ছিল, সেই কারণেই ইহা সেই সময়ে ধৰ্ম্মের আবরণ পরিয়া কিছুকালের জন্য ধৰ্ম্ম্য বলিয়া চলিয়াছিল, কিন্তু স্থায়ীরূপে দাড়াহঁতে পারিল না । প্ৰকৃত ধৰ্ম্ম নিত্য-তাহার পরিবর্তন নাই । এই যে ইউরোপীয় জাতিগণ মহাসমরে অবতীর্ণ হইয়াছে, ধৰ্ম্মের আদর্শে বিচার করিলে ইহাও অত্যন্ত গহিত কাৰ্য্য হইয়াছে, কারণ ইহার ফলে এই ধরণীমণ্ডলের কি ভয়ানক চিত্তবিক্ষেপ উপস্থিত হইয়াছে। এই আদর্শের উপর দাড়াইয়া বলিতে পারি। যে আমোদের জন্য বা অহঙ্কারের বশে শীকারে বহির্গত হইয়া নিরীহ প্ৰাণীদিগের হত্যাসিাধন প্ৰকৃত পক্ষে অধৰ্ম্ম, কিন্তু শরীরধারণের জন্য DBLBDBD BDDB DBu KBD BDDS BDBBBB DBDS DBDS DBDD DBDDBDB সামঞ্জস্য রক্ষিত হয়। আবার একজন যুদ্ধপ্রিয় চঞ্চলচিত্ত ক্ষাত্ৰাধক্ষ্মী বীরের পক্ষে শীকার আপেক্ষিকভাবে ধৰ্ম্ম বলা যাইতে পারে, কারণ সেইরূপ শীকারেই তাহার অন্তরে উন্মেষিত জ্ঞান, কৰ্ম্ম ও ভক্তির সামঞ্জস্য সাধিত হইবে। ঋষিরাও ইহা বুঝিয়াই ইহাকে