পাতা:ওপারের আলো - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/১১২

ওপাৱে ৱ অনালো জনায় তিনি ব্যাস্ত্ৰবৎ জোর:মুষ্টিতে কণ্ঠ চেপে ধরলেন t भूट्रलँत्र भ८१) দেবেশ ভূমিশায়ী হ’ল । এরমধ্যে কবুলখা দূরে ছিৰ, সে একটা বিপরীত কাণ্ড কিছু হয়েছে- এটা অনুমানে বুঝে দৌড়িয়ে তথায় এল । তখন হৃদয়েশ ভেয়ের গলাটা ছেড়ে দিয়ে ঘন ঘন নিশ্বাস ফেলছিলেন- তখনও যেন রাগ যায়নি। কবুলখা দেবেশকে নেড়েচেড়ে নাকে হাত দিয়ে দেখে বল্পে -“বাবু, করেছেন কি ? একেবারে DDDBDD BB BBBuDu0eeO SSDDBD K0 DDDD SS হৃদয়েশ একটু সমূহক উঠে বলে, “প্ৰাণ নাই, দ্যাপ্ত ত ভাল করে, একবারে মরেছে নকি ?” কবুলখা - “একবারে ঠাণ্ডা।” ঈদয়ে শের তখন নেশা ছুটে গেছে, তিনি দেবেশের ডান হাত, ধরে টিপে নাড়ী পেলেন না । গলাটায় হাত দিয়ে দেখলেন গলার হাড় যেন ভেঙ্গে গেছে, নাকে হাত দিয়ে নিশ্বাস পেলেন না । এমন সময় বাবাজি উপস্থিত, এটি হচ্ছে রাগানের পথ। তিনি দূৰ হ’তে দুটি লোকের ফিস, ফাঁস কথা শুনে, একটু দাড়লেন। ঐ দুটি লোকের আলাপ তার কাছে কিছু সন্দেতাত্মক মনে হ’ল। হৃদয়েশের মনে একটা বিষম ভয় হ’য়েছে, কিন্তু তা”। চেপে রেখে তিনি কবুলখাকে বলেন “মরেছে তো কি হয়েছে ? জমিদার-বাড়ীতে বছরে এরূপ দু একটা খুন হ’য়ে থাকে। কবুলখা জানিস না, মায়ের পেটের ভাইয়ের মত শক্ৰ কেউ নাই। তুই শীঘ্র রাজবালিকে ডেকে নিয়ে আয়,-ঘোষদের জঙ্গলে লাসটা নিয়ে গিয়ে সেইখানে পুতে রেখে আয়, গৰ্ত্তটা বড় করে করিস, শেয়ালে যেন বার না করে, কেউ জানতে পারলে তোর আমার দুই জনেরই সমান বিপদ, কারণ So