পাতা:ওপারের আলো - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/১১৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

<s iां८द्वद्भ অন্যাজেলা DBBBDDB DDBD DBD BDBD DBDBSBDBBB BSBB SDBuSYTDDD DBB DDD আবেশে যেন কৃষ্ণের সত্যই সেখানে আবির্ভাব হ’ল, শাঙনের রাত্রিতে যেন কৃষ্ণ সত্যই এসে নাসিকার অলঙ্কার ছয়ে হাসতে লাগলেন। তঁর মন ভুলালো সুরে যেন কান ভরে গেল, তার দেহ স্পশে যেন সত্যই হৃদয় আনন্দে কঁাপিতে লাগল,- তার পর তঁ,ার 'ত অঙ্গ গন্ধ, চন্দন-কন্তুরীয় চাইতেও কোমল গন্ধে দিক আমোদিত হয়ে উঠল, এমন সময় ঘুম ভেঙ্গে গেল, কৃষ্ণ-সঙ্গ হারা হয়ে রাই কাদিতে লাগলেন । বাবাজির কণ্ঠ স্বরে বায়ুমণ্ডল কম্পিত হ’য়ে উঠল। মেঘ গুলি যেন করুণ অশ্রুধারা বর্ষণ করতে উদ্যত হ’ল । সেই সুর-লহরী জ্ঞানদায়িনী দেবীর কর্ণে প্ৰবেশ করে তঁাকে একবারে উন্মনা করে ফেল্পে। তিনি নিজেও কীৰ্ত্তন গাইতে পারতেন — কিন্তু এমন সুর তো তিনি কখন শু শোনেন নি, একি মানুষের না। কিন্নরের কণ্ঠ ? কে এই গান কচ্ছেন ? তাক বাড়ীর কাছে কোন যুবক কি প্রেমের ভরা বুকে ক’রে এমন মধুর কণ্ঠে গান কচ্ছেন ? তা রূপ কেমন ? যার কণ্ঠস্বর এ ত সুন্দ পা, তার মূৰ্ত্তিটা যেন কেমন সুমোহন ! জ্ঞানদায়িনী কৌতুহল্লা ছান্টু ফন্টু কালতে লাগলেন, ত:ধ পাের পূর্বদিকের জানালাটা খুলে একটা সচ্চলাইট হাতে করে তিনি পুকুরের দিকে ফেলে দিলেন। তারপর ঠোট বেঁকিয়ে একটু খ:মি: হোসে, তার নিদ্রিত স্বামীকে ঠেলে জাগালেন, “একটা বুড় মানুষ কেমন সুন্দর কীত্তন গাচ্ছে শোন ।” কিশোর রায় ধড় ফড়ি কবে উঠে সেই “র ও নী। শাঙন ঘন ঘন দেওয়া গরজন” শুনলেন । এ যে বা বাঞ্জির কণ্ঠস্বর- এই গানটি ঊর্তার মুখে আমি প্ৰথম শুনেছিলোম--তদবধি যে, এই সুর আমার প্রাণে গাথা আছে, এই ভাবতে ভাবতে তিনি f :"র্ণমাত্ৰ বিলম্ব না করে নীচে নামতে গেলেন, একতলায় পৌঁছামাত্ৰ নাকিব ফুকারে উঠল “রাজ। বাবু যাতা হ্যায় “খবরাদার’ দরোয়ানেরা ছোট ছোট ইলেক্ট কল্যাম্প ‘নিয়ে রাজা বাবুয় DSD