পাতা:ওপারের আলো - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/১২২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

টায় সাহারণপুর রেলে গিয়ে হরিদ্ধারে পৌঁছান যাবে। খুব লম্বা পাড়ি, এই দীর্ঘ রাস্তার পাড়ি দেবেশ সইতে পারলে হয়- ভিড়ের মধ্যে সেটি হওয়ার উপায় নেই, গাড়ী রিজার্ভ করতে হবে-প্ৰথম শ্রেণীর গাড়ী রিজার্ভ করা দরকার ।” কিশোর রায় বল্লেন, “সময় বড় অল্প, তা হো’ক আমি ষ্টেশনে গেলে রিজার্ভ হ’তে দেরী হবে না ।” এই বলে তখনই মটর নিয়ে শিবমন্দির হতে অতি সন্তৰ্পণে দেবেশকে মটরে তুলে নিয়ে ব্যাণ্ডেলের দিকে তঁরা রওনা হ’লেন। বাবাজি ৱেলছনগর নিকট ১০ ০০২ টাকা চেয়ে নিলেন এবং বল্লেন “বৃন্দাবনে যশোমাধবেব মঠে শ্ৰীগোপাল পাড়ের কাছে তার করে দাও-এই হাজার টাকা পাঠাতে ; সুৰ্য্যকুণ্ডের কাছে মঠের যে আশ্রম আছে তা” খুব ভাল করে পরিষ্কার করতে যেন তারাই তার করে দেন। সেখানে একজন ব্রাহ্মণ ও দুইটি চাকরের ব্যবস্থা যেন রাখা হয়, আর মথুরা, হ’তে দুইজন ভাল ডাক্তার পোনের দিনের জন্য আশ্রমে আনিয়ে রাখতে হবে।” কিশোর রায় বল্লেন “তা হবে, কিন্তু দেবেশ আমার অতি প্ৰিয়, তার জন্য হাজার টাকা আমার সরকার হ’তে খরচ করতে দিন।” বাবাজি বল্লেন, “মঠের অর্থ ও তো তোমাদেরই মত লোকের নিকট হইতে পাওয়া । ওতে গরীবের অধিকার, তুমি টাকা দিলেও যা হবে, মঠের টাকাতেও তাই । আমি এতে কোন আপত্তি করতে BB S SSYD BBuDuDS SLSLDBD BBB DD JODSzS BSDD D YJJ আমার কিছু টাকা আনা দরকার, নতুবা একটি লোক বড়ই ক্ষুঃ হবেন । মঠের উদ্দেশ্য-দুঃখী, আৰ্ত্ত ও নিপীড়িতের সাহায্য করা ; দেবেশের এখন যে ‘ অবস্থা খাতে সে মঠের সাহায্যের সর্বতোভাবে Yee)