পাতা:ওপারের আলো - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/১৩৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

«डe८न्झन्डा रटाटङना তার নিজকে ধরতে পেয়েছেন।--তীর রাধামাধবের আভাস দেখতে পেয়েছেন “আমার নববৃন্দাবনও যা, দাদার বৈঠক খানা ও তা,-আমার দেব মন্দিরও যা, দাদার তোষাখানা ও তা । রাধামাধবের সেবা করলে সমস্ত আসক্তি নষ্ট হয়, দৃষ্টি নিৰ্ম্মল হয়,-কিন্তু আমব সেবা প্ৰবৃত্তিকে উস্কে দিয়েছে মাত্র ও দৃষ্টি এত খাট করেছে, দুধ, অঃমি বাবাজিকে পৰ্য্যস্ত সন্দেহ করেছি।-শত্রু জ্ঞান করেছি।” দেবেশ কঁদছেন। নিজেকে পুণ্যাত্মা মনে করেছিলেন । এবার তিনি নিজের বিচার নিজে কঠোর ভাবে কচ্ছেন। আরতির সময় যেরূপ পঞ্চপ্রদীপ, চামর প্রভৃতি ঘরোবার সঙ্গে তাল রেখে আঙ্গিনায় বাজনা বাজে- সেই গানের সুরের সঙ্গে তার চিন্তার এইরূপ এক অপূৰ্ব্ব সঙ্গত হচ্ছে । তিনি এবার যেন দ্বিতীয় বার জন্ম গ্ৰহণ কবলেন-প্ৰথম জন্মে পরকে দেখেছেন -এজন্মে নিজেকে দেখতে সুরু কবলেন । কেঁদে সেই সুরের উদ্দেশে প্ৰণাম জানিয়ে আত্মাৰ এক অপূৰ্ব্ব আনন্দ নিয়ে তিনি ঘুমিয়ে পড়লেন-তারপর দিন, ডাঃ ভক্ত:ধগণ দেখলেন, দেবেশ প্রাতে উঠে দ্রুেপদীর তলা দু পায়চারি কচ্ছেন, তার দেহে রোগের লেশ নাই, মুখখানি প্ৰফুল্ল । কিন্তু সাধবী স্ত্রী যেরূপ সারা দিন সাংসাবিক কাজ-ক সুস্মর মধ্যে রাত্রে স্বামী সঙ্গের জন্য আগ্রহশীল থাকেন-দেবেশ দিনের বেলা যাহা কিছু কচ্ছেন, রাত্রে সেই সুর শোনাবার প্রতীক্ষা তীব্র সৰ্ব্ব কম্মের মধ্যে আছে। “এই জন্যই বা বাজি ‘নববৃন্দাবন' বিক্রয় করতে উপদেশ দিয়েছিলেন; নববৃন্দাবনের সমস্ত পুষ্প সম্পদ ছেড়ে আমি রাধামাধবের পায়ে যদি একটি অশ্রু উপহাস দিতে পারতেমা-তবে তাহাই যুগল মূৰ্ত্তির পায়ে ঠিক পৌছােত ।” ئ দেবেশ পরিচারকদের জিজ্ঞাসা করলেন, “এখানে রাত্রে কেউ গান SoNRGş ■ ܡܬ