পাতা:ওপারের আলো - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/১৪০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( SC ) ডাক্তারেরা চলে গেছেন। দেবেশ সম্পূর্ণরূপ সেরে উঠেছে। এর মধ্যে সেই অপূৰ্ব্ব নারী একদিন রাত্রে এসে তাকে তার আত্মকাহিনী বলে গিয়েছেন- তা’ এই :- “আমি বহুদিন পূৰ্ব্বে ১৪ পরগণার অধীন একটি গ্য ওগ্রামে জন্ম গ্ৰহণ করি। আমার যে ঘরে বিবাহ হয়, সেখানে আমার দেবীরদের সঙ্গে আমার স্বামীর সর্বদা কলহ হ’ত। এই ঝগড়া বিবাদে গৃহে শান্তি ছিল না, অনেক সময় দেবর-পত্নীদের সঙ্গে কথা বাৰ্ত্তা বলা কঠিন হ’ত। যা’ কিছু বলেছি, তাব কুটার্থ করে তঁরা তাদের স্বামীদের কানে তুলেছেন এবং সেই কথা নিয়ে ঘরের ঝগড়া আবার দাউ দাউ ক’রে জ্বলে উঠেছে। “আমার যখন ১৮ বৎসর বয়স, তখন আমার স্বামীর মৃত্যু হয়। র্তার মৃত্যুর পর আমার আধু একদিন ও শ্বশুর দী, সততে মন তিষ্ঠিল না । ঝগড়ার ভাব তখনও খুব ছিল, তার পর আমি একটু বেশী আচারপ্রিয় থাকাতে-দে গৃহে তারা বড়ই অসুবিধা বোধ করতে লাগলেন। ব্ৰাহ্মণের পর, ত’লে কি কয় ? - তথায় বহু কালাবধি কোন বিধবার বাস ছিল। ମ । আমি 2न्म 2;* ५८ दार्पुgि ॐ रूाग्निं, তপন এক বিধবা পিস্শাশুড়ীকে দেখেছিলেম, সে প্রায় ১৮১৯ বৎসর পূর্বে। সেই বৎসৱষ্ট তিনি মারা যান, তার পর আর কোন বিধবাকে এ বাড়ীতে থাকতে দেখি নি। দেবরেবা খুব মৎস-প্রিয় ছিলেন এবং তাদের স্ত্রীগণ কেমাচার বিষয়ে বড়ষ্ট শিথিল ছিলেন, কারণ ঘরে কোন বয়স্ক গিন্নি বা অভিভাবিক ছিলেন না। S\3SR