পাতা:ওপারের আলো - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/২০২

ওপারেঃ टाटठन তা” মণিমানিক্যের মত বহু মূল্য হ’লেও কতকদিন পরে नािष्ट्रङ श् । মা, তুমি তার জন্য তপস্যা কর।” “তুলসী-“কি ক’রে কক্সব বাবা ? আমি দিনরাত তো তার কথাই ভাবছি।” বাবা জি-“আগে মনটা তৈরী ক’রে নাও। ভগবানকে না ডাকলে সেটি হবার যে নেই, নাম জপ কর।” তুলসী-“কৃষ্ণনাম জপ৷ কবৃতে করতে আমি তারই লীলা প্রত্যক্ষ করেছি।--নাম কোথার পড়ে রয়েছে! সিন্দুর তলায় রাধামাধবের আঙ্গিনায় যে তিনি ক’ত লীলা করেছেন সেই চিন্তায় মন ভেসে চলে গেছে। তার পর মনের মধ্যে বিষম জ্বালা উৎপন্ন ক’রে শ্যামের কচি মুখখানি আমার সেই জপের মধ্যে দিন রাত উকি মেরেছে, তখন যেন বক্ষের স্পন্দন বন্ধ হ’য়ে ८८छ् ।।' বাবাজি • • • • • • “আর ও ভাবে জপ ক'রন। জপের সময় অপর কথা দূরে থাকুক, কৃষ্ণের লীলার কথা পৰ্য্যন্ত ভেবন, কান কথাই ভেবনা,--শুধু দ্বিঅক্ষর কৃষ্ণনাম স্মরণ করা-কৃষ্ণের লালা, তার দয়া প্ৰভৃতি চিন্তা করার সময় এখন নয়। সমস্ত চিন্তা ঠেকিয়ে রেখে মনটোকে শুধু কৃষ্ণনামের উপর আবদ্ধ করা ।” তুলসী , - “এ কথাত বাবাজি আর একবার বলেছিলেন–কিন্তু খানিকটা চেষ্টা করতে গিয়ে দেখি,ৰ্তাব কথা ও শ্যামেব বা থাই বেশী করে ভাবছি।” বাবাজি, - “এ জন্যই চেষ্টা করে তপস্তা করতে হবে যাতে ক’রে সে BBDBO D DB SDBSJ KLLLLSSSBED ODSB SD DDDgD BBDBB BLD BB ,াকে। এ হচ্ছে যেমন বাগানে কোন বীজ বোপন করার পূৰ্ব্বে মালী গাছ সাফ করে তেমনই । অভ্যাস করে মনকে যদি কৃষ্ণনামে বেঁধে >GNo