পাতা:ওপারের আলো - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/২০৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ওপারের অন্যালো রাখতে পার এবং যখন তখন সমস্ত চিন্তা ছেড়ে তাতে আশ্ৰয় নিতে পাের, তবে বুঝবে মন পরিষ্কার হ’য়েছে।” “এই অবস্থায় কৃষ্ণ নাম শোনা মাত্ৰ চোখ দিয়ে জল পড়বে এবং তঁর প্ৰতি সম্পূর্ণ নিভর আসবে।— তখন ব’ল “হে কৃষ্ণ আমাব স্বামিকে দিন” —সে কথা তিনি তখন শুনবেন। তাঁকে আমাদের কথা শুনাতে হ’লে তপস্যা করে শুনাতে হবে ।” তুলসী তদবধি ফুলবাগানে যেয়ে জোড়হাত করে ‘কৃষ্ণ কৃষ্ণ” বলে ডাকেন, মন বিগড়িয়ে গেলে কোঁদে আবার তারই নামের পেছন পেছন ছোটেন। এই ভাবে দেড় বছৰ কেটে গেল।--দিন বা ত এই চেষ্টাক্স মন শান্ত হ’য়ে এল এবং শোক অনেকটা দূর হ’ল । এদিকে বাবাজি নিজে অনেকবার দেবেশের সন্ধানে নানাস্থানে ঘুরে এসেছেন। হরিদ্বারের আশ্রমে কয়েকটি পরিচাবিকা রেখে বৃদ্ধ রঘুপতি চােবের উপর তুলসীর ভার দিয়ে যেতেন। একদিন তিনি শুনতে পেলেন, হুগলী জেলায় একটা পাগল এসেছে। সে দেখতে সুন্দর এবং তার ৩০|৩১ বছর বয়েস। তার মাথায় ছোট ছোট চুল, জটা বেধে কালো কালো শামুকের মত দেখাচ্ছে। সে কখনও 'কৃষ্ণ কৃষ্ণ” বলে চীৎকার করে,- কখনও কখুন ও “শুঠাম।” “শ্যাম” বলে ডাকতে থাকে। কারু কথার কোন জবাব দেয় না, সম্প্রতি বদনগঞ্জের নিকট গঙ্গার ধারে আছে । অনেকবার অনেক ভূল হ’য়েছে, কিন্তু এবার বাবা জি বলেন, SL LBBK D SDBDD DDD DDD SS DBBB SLLLSBD BBBD S0TDLS DS হোক একবাল তাকে পেলে হয়, অ্যান তাকে আরাম করে ফেলব।” এই ভেবে তিনি নলিন পাণ্ডাকে খবর দিয়ে এনে তার সঙ্গে বাঙ্গালা দেশে রওনা হয়ে গেলেন । SS4