পাতা:ওপারের আলো - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/২১০

শুপারের আলো বাবাজি বলেছেন, রাজাবাবু অথবা তিনি এমন কোন কািজ করবেন। না, যাতে র্তার অনিষ্ট হয়। “তুমি নিজে যদি এ ব্যাপারটা নিয়ে বাড়াবাড়ি করে নিজের অনিষ্ট সাধন না করি, তবে আমাদের দ্বারা কোন অনিষ্ট হবে না।” বাবাজি তো মিথ্যে স্তোক-বাকা বলবার লোক নন। তিনি সাধু পুরুষ, কেউতা এমন কথা কপিন ও বলে নাই, যে বাবাজি কারু অনিষ্ট করেছেন । বিষয়টা যাই হ’ক, এর ভেতরের কথা কিছু দুৰ্ব্বোধ্য থাকুক, তাতে কিছু অ্যাসে যায় না র্তাকে কোন বিপদে ফেললার মতলব এদের নেষ্ট । এই ভাবটা মনে হওয়াতে হৃদয়েশ। কতকটা সোয়াস্তি বোধ করতে লাগলেন। এর মধ্যে হঠাৎ কবুল খাঁ একদিন এসে তার বৈঠক খানার দরজায় দাড়িয়ে তাকে সেলাম করলে । “কিরে মতলবটা কি ?’ ব’লে হৃদয়েশ নিজে দরজার কাছে এসে তার কাছে দাড়ালেন । “গোলাম বড় ভয় পেয়েছে।” এই শুনে ঈদ মেশ বৈঠকখানা সংলগ্ন নিরালা একটা কোঠায় তাকে নিয়ে বসলেন, একখানি ইজি চেয়ারে হেলান দিয়ে বসে কাবুল খাকে সামনের জল চৈৗকি খানায় বসতে বল্লেন । “কি বলব কৰ্ত্তা, আমার গা কঁপিছে।” ' ਲੲ ' “কাল রাত্রি দশটার সময় আমি ও রাজা পাজ পি থেকে ফিরছি, দিনের বেলা দেওয়ানজি খাজনা আদায়ে পাঠিয়েছিলেন, অবসর পাই নি, সন্ধার পর এসে দুটো ভাত মূপে দিয়ে বাজকে বলাম,“শীগগির ভাত খেয়ে নে। একমন। চাউল না হ’লে কাল খাবি fསེ་ ༡ 5忆可可%忆a冈5f可 আজই সাবাড়ি হ’ল, তুই লণ্ঠনের চেরাগটা জাল, আর বড় থলেটা আর SRo R