পাতা:ওপারের আলো - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/২১৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( ৩৩) দেবেশের সিন্দরতলা ছাড়ার পর প্রায় দুই বৎসর অতীত হ’য়ে গেছে, এই সময় অপ্রত্যাশিত ভাবে হৃদয়েশের গৃহে একটি পুত্ৰ সন্তান লাভ হ’ল। যে দিন পুত্রটি জন্ম গ্রহণ করল, ঠিক তার দুদিন পরে—ঈদুয়েশ এক খানি চিঠি পেলেন। খামের উপরকার লেখাটা পরিচিত বলে বোধ হ'ল-তা ਨੇ | শ্ৰীহারি বরিশাল, ঝালকাটি পোঃ, রূপগণ । শ্ৰীচরণেষু, দাদা, তুমি হঠাৎ রেগে গিয়ে আমার গলা টিপে ধরেছিলে-তোমাব আমাকে খুন করার ইচ্ছা ছিলনা, আমি কিন্তু প্রায় মরবার মত হ’য়ে ছিলাম ; আমার গল-নালির উগ্নবীকা प्र श খানি ভেঙ্গে যায়,--শ্বাসবোধ হওয়াতে অজ্ঞান হয়ে পড়ি । তুমি ছেড়ে গেলে কানাই বাবাজি আমাকে তদবস্তায় আবিষ্কার করেন এৰং হরিদ্ধারে একরূপ লতা আছে যাতে ভাঙ্গা হাড় জোড়া লাগে, তা" দিয়ে আমার চিকিৎসা করবাৰ উদ্দেশ্যে কিশোর রায় মহাশয়ের সাহায্যে আমাকে হাবিদ্বারে ত্রিস্রোতার ধারে একটি আশ্রমে আনেন। বাবাজির চেষ্টায় আমি মৃত্যুর দরজা হ’তে এই ভাবে ফিরে আসি তারপর শুনলেম, শ্যামলেশ মারা গেছে। এই শুনে বৈরাগী হ’য়ে আশ্ৰম ছেড়ে নানাস্থানে ঘুরে বেড়াই। অনেক অবস্থা পরিবর্তনের পর আমি রূপগায়ে একটি অনাথ-আশ্রম খুলেছি। যারা টাকা দিয়ে এই আশ্রম রক্ষা कgbछन, ऊँीबों अभिाव উপর আশ্রমের ভার দিয়েছেন Y 8 RoS