পাতা:ওপারের আলো - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/২৭১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শুকুপাল্লেক্স আমলে জেলে, মেটে সানকিতে ভাত নিয়ে তাদের প্রতীক্ষা করছে । আর একটু রাত হ’লে তিনি দেখতেন, সারা দিনের ক্লান্তির পর আহার ক’রে চাষা মোড়ায় বসে ডাবা হাতে তামাক খাচ্ছে—এবং তার স্ত্রী পাশে দাড়িয়ে কন্ধের আগুন ফু দিয়ে উস্কিয়ে দিচ্ছে, তার পৈাঁছ থেকে ছোট ছোট রূপার ঘুণ্টি চাষার কঁাধ ছুয়ে যেন নৃত্য, কচ্ছে । এই সকল দৃশ্য দেখে তিনি সারাদিন যে চিন্তা থেকে মুক্ত থাকতেন, তা আবার এসে তঁর মনকে দখল ক'রে বসতি, জ্ঞানদায়িনীর মুক্ত কৃষ্ণ কেশরাজির সুগন্ধ ও দোদুল্যমান সৌন্দৰ্য্য স্মরণ ক’রে এক বিছানায় প’ড়ে ছটফট করতে থাকৃতেন এবং বহু কষ্টও নিদ্রাদেবীর হস্তে নিজকে সমৰ্পণ করতে পারতেন না । এই ভাবে অনেক দিন কাটিয়ে তিনি বাড়ীতে ফিরে যাবুেন। পথে বামুনডাঙ্গা, সেই গ্রামে তিনি একটি জলাশয় খনন করিয়ে দিয়েছিলেন । বামুনেরা তাকে অভিনন্দন করবেন ; এজন্য তিনি .রল থেকে সন্ধ্যা ৭টার সময় সেই গ্রামের নিকটবৰ্ত্তী ষ্টেশনে নাবলী (.*ান । দেখলেন, তঁাকে নিয়ে যাওয়ার জন্য বিস্তর লোকের ভিড় হ'য়েছে, তারা তাকে নিয়ে একটা পুষ্প বেদীতে বসলেন, এবং প্রাণকিশোর ভট্টাচাৰ্য্যা -সেই গ্রামের অতি পদস্থ ও বৃদ্ধ অধিবাসী, পঞ্চপ্ৰদীপ ধূপ ও নৈবেদ্য নিয়ে তাকে দস্তুর মত আরতি করলেন। মেয়েদের মুখের শঙ্খধ্বনি, ছেলেদের হাতের কঁাসির ও ঘণ্টা নিনাদ এ,পিং প্ৰাণকিশোরের চামর দোলান, দীপ ঘোরানো এবং বরণডালা নিয়ে দীপের আলোতে, ধূপের ধোয়ায়ে, কিশোর রায়ের কাছে ঘণ্টা {{ন্থের তালে তালে, থমকে গুমাকে উঠানো নামানো-দেব-মন্দিরের थ्, ब्रिटिश य५। भ6न्म स्त्रा5ड कन्व् । কিশোর রায় ব্ৰাহ্মণমণ্ডলীর তাকে এতটা বাড়ান। কখনই ইচ্ছা করেন নাই, কিন্তু তারা বল্পেন SR NOO