পাতা:ওপারের আলো - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/২৯৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

wasgeg: Veter নিয়ে তর্ক ক'রে কাটালেম । এ সকল যাক, তুই একটা গান গা ; তোর গান কতবার শুনেছি, তা এখনও ভুলতে পারিনি।” শ্ৰীশ-“রেলের ঘর্ঘর শব্দে গান কি শোনা যাবে ? আর কি গান গাব বলা দেখি।” কিশোর-“সেই যে যতন করিতে তামো’ আগে গাইতিস, সেই গানটা গা ।” তখন শ্ৰীশ বাবু গাইলেন :- “যতন করিতে তারে বাকী কি রেখেছি আমি ! আপন স্বভাব দোষে সে হ’ল কুপথ-গামী । তারে ভালবাসি কেমন, সে জানে আর জানে মন আর জানে। সেইজন যেজন অন্তরযামী ।” শ্ৰীশ বাবুর কণ্ঠস্বর বড়ই মধুর। গান শুনে কিশোর রায়ের চােখ দিয়ে জল পড়তে লাগল, তিনি রুমাল দিয়ে মুখ মুছলেন। শ্ৰীশ বাৰু বল্লেন, “সেই ছোট বেলার মতই দেখছি মনটা কোমল আছে, এখন বুড়ো হ'তে চল্লি তবু প্রেমের গান শুনে চোখ দিয়ে জল পড়ে।” নিধু । বাবুর গান কিশোর রায় বড় ভালবাসতেন। আবার তাকে আর একটি গান গাইতে ধরে বসলেন। শ্ৰীশ বাবু গাইতে লাগলেন :- ‘676भ कि अथ श्'ड । আমি যারে ভালবাসি, সে যদি ভারাবাসিত। কিংশুক শোভিত ভ্রাণে, কেতকী কণ্টক বিনে, ফুল হ’ত চন্দনে, ইক্ষুতে ফল ফলি।” এ গানটিও কিশোর মুগ্ধভাবে শুনলেন এবং বন্ধ প্রতি জিজ্ঞানুভাবে চেয়ে বলেন—“আমার মনে হয়, প্রেম করে কেউ প্রতিদান পায় নি ? এইজন্য অসম্ভব জিনিষটা যে কত মহাৰ্য, তাই একটার পর একটা উপমা Še