পাতা:ওপারের আলো - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৩০৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( Cye ). DDBBY DDD DBDD BBB TBBBBBDSS S BDD BDB DD DBDBDS সময়ে কথা বাৰ্ত্ত হ’ত না । একটা বৃহৎ হল ঘরের পূব ধারের দেয়াল ঘেসে তার শ্যা ও পশ্চিম ধারের দেয়াল ঘেসে জ্ঞানদায়িনীর শয্যা । এই ভাবে, যেন নদীর এ পারে ডাহুক ও পারে ডাহুকি, রাত্রি যাপন হ’ত । এবার ফিরে আসার পর তার এই পরিবর্তন লক্ষিত হ’ল যে কিশোর রায় মাঝে মাঝে স্বীর সঙ্গে কথাবাৰ্ত্তা বলতে চেষ্টা পান-স্ত্রী দুই এক কথায় উত্তর দিয়ে চলে যান, স্বামীর সঙ্গে ব’সে দু এক ঘণ্টা আলাপ করার প্রবৃত্তি তঁার কোন কালেই ছিল। না-এখনও নাই। তবুও কিশোর রায়ের মনে বিধে । দুঃখ পুৱাতন হ’লেও তার হুলটা প্ৰায় সমভাবে তীব থাকে। যখন আগ্ৰছে কথা বলতে যেয়ে দেখেন জ্ঞানদা কোন অছিলায় তাব কাছ থেকে চ'লে যাচ্ছেন, তখন মনের সেই চির বিরহ-ক্ষুন্ন প্রেমের বুভূক্ষাআবার তঁাকে অশান্তির মধ্যে ফেলে। কানাইবাবাজির উপদেশ স্মরণ ক’রে তিনি তঁর আর্ত চিত্তকে প্ৰবোধ দিয়ে বল্লেন “জ্ঞানদা সুখে থাক।” একদিন সন্ধ্যা ঘনিয়ে এসেছে। এই সময়টা কিশোর রায় তাদের কমলা দীঘির পাড়ে রোজই একটু হেঁটে বেড়ান। কমলা দেবী তার মা, তিনি স্বৰ্গারোহণ করার পর রাজা রাজীব রায় তঁর নামে এই দীঘি খনন করিয়েছিলেন। এই দীঘির চার পাড় ঘুরে এলে ঠিক আধ ক্রোশ হঁটাি হয়। কি শীত কি খ্ৰীষ্ম, শরীর অসুস্থ না হ’লে OOO