পাতা:ওপারের আলো - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৩১১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

selio sas estaciji ভালবাসে, আমি তাদের জন্য বেঁচে থাকবে, তাদের জন্য কাজ কক্সব, আর অন্দরে ঢুকবেনা। আমি সদরের জন্য-সকলের জন্য। অন্তঃপুরের কারাগার হ’তে মুক্ত হ’লে দেখতে পাব, আমার বৃহৎ কাৰ্য্যক্ষেত্র চোখের সামনে পড়ে আছে। এ সকল কথা কাউকে বলা হবে নাবাড়ীতে ছেলে-পিলেরা আছে-ঘরের কেলেঙ্কারী বটে গেলে আত্মীয় স্বজন লজ্জা পাবেন। জ্ঞানদার যে একটু চক্ষু লজ্জা আছে তা’ ঘুচে গিয়ে সে একবারে পিশাচ হয়ে দাড়াবে।” ) এই স্থির করে তিনি নীচে দপ্তর খানায় চলে গেলেন ও নায়েব শুষ্ঠামসুন্দর ঘোষকে ডেকে জিজ্ঞাসা কল্লেন, “কোনো মহালের বিশেষ কিছু খবর 'अicछ ?'7]ाभ श्नाa Cबास বলেন“হুজুৰ,বিশেষ কোন খবর নেই,তবে মাগরা হাট হতে হানিফ খাঁ লিখেছে, যে রাজাবাবু তাদের যে উপকার করেছেন, তা বাপের যোগ্য, তবে তারা নিরক্ষার, -- সে নিজে লিখতে পড়তে জানে না । গায়ে যদি একটা বড় রকমের পাঠশালার ব্যবস্থা হয়, তা হ’লে তাদের ছেলেরা লেখা পড়া শিখতে পারে এবং রাতের কতকটা পৰ্য্যন্ত পাঠশালা খোলা থাকলে বুড়দের ভেতর ও কেউ কেউ শিখতে পারে । রাজাবাবু বলেন “দেওয়ান, তুমি আমার জমিদারীর মধ্যে বড় বড় গ্ৰাম দেখে ৪০ ৷৷ ৫০টা ছাত্ৰ-বৃত্তি স্কুল স্থাপন করার ব্যবস্থা কর । মগরা ছাটোত হবেই, তা ছাড়া যে সকল গ্রাম শিক্ষার কেন্দ্ৰস্থল হবার যোগ্য, তার একটা লিষ্ট ক’রে ফেল এবং এজন্য এ বছরের বাজেটে কত টাকা ব্যাখতে হবে, তার একটা অনুমানিক হিসােব দাও। আর সিন্দূৱ তলার হাইস্কুলটাকে আমি কলেজ করব । হেডমাষ্টার ७2°१न्म Cजन्म- . গুপ্তকে বলে পাঠাও যেন তিনি কাল আমার সঙ্গে দেখা করেন।” এই ব’লে তিনি দ্রুত পদক্ষেপে অন্যমনস্কভাবে বৈঠক খানার দিকে চলুে গেলেন । দেওয়ানজি রাজাবাবুর কথা বাণ্ডার মধ্যে একটা অস্বাভাবিক R O N3OG