পাতা:ওপারের আলো - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৩১৮

ওপারের অমালো পত্নীর স্নেহের আকর্ষণে কিশোর রায় পুনরায় তাৰ শোবার ঘরে এলেন । জ্ঞানদায়িনী তার বাহুধরে। সলজ অনুতপ্ত ভাবে দাঁড়িয়ে রইলেন। কিশোর আর্দ্র কণ্ঠে বন্নেন—“তুমি ঔষধ এনে দাও, তা বিশ হোক, আর যা হো’ক, আমি এখনই পান করব। অনুরোধ সহিত তার গায়ে তাত দিয়ে বলেন, “সত্যি বলছি এ কথার, কথা নয়। তোমার সুখের পথে বাধা হয়ে বেঁচে থাকবার আমার কোন ইচ্ছা নাই ।” জ্ঞানদায়িনী সত্যিই সেদিন অনুতপ্ত হয়েছিলেন, তার চোখ দিয়ে পুনরায় বিন্দু বিন্দু অশ্রা পড়তে লাগল। বহুদিন পরে কিশোর রায় ঠার পত্নীকে পেয়েছিলেন, তা একটি রাত্রের জন্য। এই রাত্রি তার কাছে কত মাচাৰ্য । তার পর হ'তে কিশোর রায় অন্দৰেষ্ট শয়ন করতেন। কিন্তু স্বীর হৃদয়ূের যে একটু অনুরাগের লক্ষণ পেলেছিলেন, তা স্যার রাষ্টল না। পূৰ্ব্বে যে ভাব ছিল, তাঈ চন্ন। অর্থাৎ মাঝে মাঝে উঠার নৃপখানি, আচল নাড়া আর পা দুখানি দেখতে পেতেন, ঘর তৃকবার সময় আর ঘর থেকে বার হওয়ার সময় । তিনি কথা বল্লে অতি সংক্ষিপ উত্তর পেতেন । না বল্লে জ্ঞানদা নিজ থেকে কথা বলতেন না। তার হৃদয়ে যে সকল বিষয় নিয়ে তোল পাড় হ’ত, জ্ঞানদা সাগরের পাড়ে দাড়িয়ে নিতান্ত অসংশ্লিষ্ট দর্শকের মত তা দেখেও দেখতেন না । এইভাবে আর ও দুই একমাস গেল । কিশোর রায় বাবাজির কথা মত যথাসাধ্য চেষ্টা করে দুঃপের ভাব দূরে রাখতে প্ৰয়াস পান। স্ত্রীর প্রতি তার শত শত অভিলোেগ, যা নিয়ে তঁর মন পূৰ্ব্বে সৰ্ব্বদা বাস্ত থাকত, সেগুলি বিরাগের পাড়া পাহার। রেখে মনের দোর গোড়ায় DDBDG BBBDBS SJD D DBBBS BD BBS DDD DDD DBDDB DS আমার চিন্তু দোষ-অনুসন্ধিৎসু হ’য়ে টিকটিকি পুলিশের মত ওঁর পেছন পেছন কেন ঘুরবে ? ওঁর যা ভাল লাগে। উনি তাই করুন। আমি NSNOR