পাতা:ওপারের আলো - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৩২৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শুপালের অমালো বাড়ী হ’তে গয়না ও নগদ নিয়ে আড়াই লক্ষ টাকা চুরি গেছে, যে ধরে দিতে পারবে, সে পুরস্কার পাবে। এই বিজ্ঞাপন দিয়ে ইচ্ছা হয় পুলিসে '। খবর দিও। আমি যে উপায়ে পারি তোমাকে সেঃণি পাঠিয়ে দেব। পোষ্টফিসে ইনসিওর পার্শ্বেল করে, মিথ্যা নাম দিয়ে পাঠাব ও যে পোষ্টাফিস হ’তে পাঠাব। তার ৩/৪ দিনের পথের মধ্যে আমি থাকব না, সুতরাং সেই সূত্রে আমায় ধরতে পারবে না। “আমি বিবাহিত স্ত্রী হ’য়ে তোমার কাছে যে সকল অপরাধ করেছি, তার জন্য মাপ চাইবার আমার মুখ নেই, সুতরাং বৃথা কথা दाङ्गि८ब cकांना श्क्ब्न नाझे । हेडि-बैनडी आनहानिौ oरी।” চিঠিখানি পড়ে বজাহতের ন্যায় কিশোর রায় বসে পড়লেন। জীবনে কোন সুখ ছিল না, “জ্ঞানদা তোমার আঁচলের হাওয়াটা মাঝে মাঝে গায়ে লাগত, তাতেই জুড়োতেমা-এত কষ্ট সয়ে তার পুরস্কার স্বরূপ তোমার মুখখানি একবার দেখতেম, তাতেই জুড়োতাম। তুমি ত আমার সঙ্গে হেসে কথা কও না, তবুও পরের সঙ্গে কথা কইতে যেয়ে যে হাসতে, আমার তৃষিত চক্ষু ঈর্ষা ভরে সেই হাসিটুকু বেন অমৃতের মত পান করত। জ্ঞানদা। তা’ হ’তে আমাকে বঞ্চিত করলে ? • बांवांद्धि কথা কেন শুনলেম না । কেন কুলুপ আটকাতে গেলুম। আমার পক্ষে জ্ঞানদার মুখখানি দেখাই যে চুড়ান্ত ভাগ্য ছিল, তার উপর বেশী আশা করতে কেন গেলাম ? সে ঐ খাটে থাকত, আমি আমার থাটে থাকতুম, দুইজনের মধ্যে ৫০ ফিট হলের ব্যবধান, তবু আমার মনে হ’ত একই হাওয়া দুইজনকে স্পর্শ ক’রে আছে তাতেই যে জুড়িয়ে যে তামহায় জ্ঞানদা, তোমায় জীবনে না দেখে থাকিব কেমন করে ?” Sé CSibre