পাতা:ওপারের আলো - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৩২৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শুপাল্লার আলো লুকিয়ে গেলুম। তোমার মাতাই এই ব্যাপারে। আমাকে লাইয়েছেন। ছোট ভাই বোনদের আগলে থেক, যেমন আমরা ছিলেম । আমাদের হাতে টাকা আছে, দরকার হলে দেওয়ানকে চিঠি লিখব। তোমার সর্ব কনিষ্ঠ প্রীতিনাথ এখন ছয় বছরের, তাকে চোখে চোখে রেখা। আমাদের জন্য র্কান্দলে, ব’লে আমরা তার জন্যে সোণার টিয়ে পাখী আনতে গেছি। বাবা এই চিঠি লিখে ছেলেদের জন্য দুই মিনিট কঁদিলেন- সে অশ্রু DDB BD BDBD BDS BBDSS SEBB SDBDD D DBSBD BB D DD হয় আমাকেই ছাড় লে। আবার চােখের জল পড়তে লাগল। তখন নিজেই দেরাজ ক’তে বস্ত্ৰাদি নিয়ে একটি ব্যাগের ভিতর পুরে-বারেণ্ডায় এসে আলো জালিয়ে চাকরীদের ডাক্‌লেন, বড় মটর গাড়ীর সোফারকে ডাকিয়ে এনে বৈঠকখানায় ব’সে চাকরীদের বিদায় করে দিয়ে তাকে বলেন, “৩টা ১৫ মিনিটের একখানি গাড়ী মোগলসরাই যাবে।--আমি ও রাণী সেই গাড়াতে যাব । তুমি একথা এখন কাউকে বল’না । মোটর আস্তে সাজিয়ে এনে অন্দরের খিড়কির দরজায় রাখা ।” সুন্দরনােথ প্ৰত্যহ প্ৰত্যুষে হল ঘরের সংলগ্ন তাদের শয়ন প্ৰকোষ্ঠ থেকে উঠে এসে তার মায়ের একটা খোলা বাক্সে রক্ষিত হীরার বড় ওয়াচটাতে চাবি দিয়ে যায়। সেই ওয়াচটার কাছে কিশোর রায়চিঠিখানি রেখে নিজেই ক্ষুদ্র ব্যাগটিকে হাতে ক’রে খিড়কির দরজায় প্রতীক্ষা করতে লাগলেন । সোফার গাড়ী আনলে তাকে বল্লেন, তুমি দেখে এস সদর দরজা খোলা আছে কি না, না থাকলে তে ওয়াড়িকে বলে এস খুলে দিতে। সোফার চলে গেলে তিনি গাড়ীতে যেয়ে বসলেন, ܘܢܓܘ