পাতা:ওপারের আলো - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৩২৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( GB ) হরিদ্বারের সেবাশ্রমে কানাইবাবাজিকে 'সব্বাই চিনতো। রাখাল মহারাজের শিষ্যেরা তাকে গুরুর ন্যান্ধই মান্য করত। একদিন কানাই বাবাজি একজন সৌম্যমূৰ্ত্তি গৌরবর্ণ প্রৌঢ় ব্যক্তিকে নিয়ে সেবাশ্রমে উপস্থিত হ’লেন । “ইনি সেবাধৰ্ম্মে চান-ইহার পরিচয় সম্বন্ধে আপনারা কোন প্রশ্ন করবেন। না। ’ একে কিশোরানন্দ ব’লে ডাকবেন ।” কিশোর রায় এই ভাবে হরিদ্বাবের রামকৃষ্ণাশ্রমে সেবাব্রত গ্ৰহণ ক’রে, রুগ্ন ও আৰ্ত্তের পরিচর্য্যা করতে লাগলেন। আশ্রমবাসীরা দেখতে পেলেন, কিশোরানন্দ অতি অল্পভাষী, যে কোন কাৰ্য্যের ভার নিয়ে তিনি তাহা যথাসাধ্য চেষ্টার সহিত করেন, কিন্তু তৎসম্বন্ধে নিজের কৃতিত্ব নির্দেশক কোন কথা কারুকে বলেন না । কেউ প্ৰশংসা করলে মাথা নত ক’রে চলে যান। যখন রুগ্ন ব্যক্তি যন্ত্রণায়’ছট্ৰিফটু ক’রে চীৎকার করতে থাকে, তখন দিন নাই, রাত নাই; পাথরের মূৰ্ত্তির ন্যায় তার শব্যায় বসে শুশ্ৰষা করেন ; কখনও পাখা দিয়ে হাওয়া করেন, কখনও মাথায় জলপটি দিয়ে বেদনা উপশম করতে চেষ্টা করেন, কখনও বা কারু ক্ষত স্থানে প্ৰলেপ দেন, কখনও डिङ कड्ने प्लेष५ ८नबटन अनिकरू बागरुटक त्रिश्व बाटका दनौङ्ङ ক’রে ঔষধ খাওয়ান, কখনও ষ্টোভে বসে বালি জাল দেন, কিম্বা। হরলিক অথৰা এলেন বাড়ী প্ৰস্তুত করেন। SSRSR