পাতা:ওপারের আলো - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৩৩৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
ওপারের আলো

ক'রে আস্তে ওঁধধ পান কল্পেন এবং একটু জল খেয়ে পুনরায় মুড়ি 'ুড়ি দিয়ে শুয়ে রইলেন | কিশোরানন্দ একটি পরিচারিকাকে ডেকে এনে, নিজে ঘরের বাইরে থেকে রুগ্নার যা দরকার জিজ্ঞাসা ক'রে জান্তেন । | | পরদিন সন্ন্যাসীরা তার অবস্থা জিজ্ঞাস কল্পে তিনি বল্পেন “ইনি বড় লঙ্জাশীলা | ওষধ পথ্য প্রভৃতি খাওয়াবার সময় সর্বদাই পরিচারিকার দরকার হয়” একজন সন্যাসী বল্লেন, “কৈ ? আমিত গুকে পথ্য খাইয়েছি।৮ আর একজন বল্লেন -“হয়ূত তখন প্রায় বেহুম্‌ অবস্থায় ছিলেন, এখন থানিকট| জ্ঞান বেশী হয়েছে । সাধনানন্দই ত ওর শুশ্ুযার জন্য নিযুক্ত হ'য়েছিলেন, কিন্তু গোপাল ডাক্তার বল্লেন, পাধন অক্রাস্ত- করা, 'দিনের বেলা অসুরের মত খাটে, কিত্ব রাত হ'লে ওষধ পর্ন একত্র ক'রে হাতপাখা নিয়ে রোগীকে বাতাস দেবার উপলক্ষে চলতে থাকে, এক একদিন ঠকৃ ক'রে রোগীর মাথায় বারংবার পাখাটা ঠেকিয়ে দিয়েছে, তাতে ক'রে রোগী বিষম বিরক্ত হ'য়েছে। আর কোন কোন দিন এমন দেখা গিয়েছে যে ১০ টার" সময় শিশির ওষধের যে দাগ খাওয়ার কথা, ভোর ছটার সময় সেই দাগ ঠিকই আছে। সাধন খুব জোরে-জরোরে নাসিকা যন্ত্র তে নিদ্রার সুর টান্ছেন। কিশোরানন্দ সর্বদাই রুণ্লা হ'তে একটুস্কুরে একখানি চেয়ারের বিপরীত দিকে মুখ ক'রে বসে থাকতেন, কিন্তু তার মনে হ'ল যেন মহিলাটি তার ছুটি আঙ্গুলি দিয়ে ঘোমটাটি একটু ফাক করে অনেক সময় তাঁকে দেখেন । গেছন দিক হ'তে ধর্ষউ চেয়ে দেখলে তার ত| ঠিক বুঝবারে সুবিধা হয় না, তবু যদি: কেউ সেরূপ ক'রে,

তার একটা 'গাভাস টের পাওয়া যায। কিশৌঁরাননদ সেইরূপ একটা”

৩৩৩