পাতা:ওপারের আলো - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৫১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

९<3>टिन्द्रन्द्र उठ्याटिङना Çolनाल’ ‘डाgाछे भाईन श्न ।।” গোসাই, - “সে স্বচ্ছন্দে যাওয়া যাবে ভোরের বেলায়।” মোট কথা যে সাধু কিশোর রায়কে বশ করে ফেলেছে, তাকে শাস্ত্রের কথায় হার মানিয়ে বশ করতে পারলে সেতো আমার হবেই, সঙ্গে সঙ্গে কিশোর রায়কে পাওয়া যাবে।” গোসাই মনে মনে এই • চিন্তা কছিলেন । কিশোর রায়ের অনেক বৈভব আছে, গোসাই সে জিনিষটার উপর ততটা লোভ করেন নাই, কিন্তু এতবড় একটা লোকের শ্রদ্ধা ভক্তি পেলে যে তঁার প্রতিপত্তি, বিদ্যার যশঃ ভয়ঙ্কর বেড়ে যাবে, এই ভরসায় তিনি লুব্ধ হয়ে উঠেছিলেন । পরদিন কানাই বাবাজি নববৃন্দাবন হ’তে দুটী “কৃষ্ণপদ,” ফুল তুলে সাদা পাপড়ির উপর কৃষ্ণের নীল পায়ের ছাপ দেখছেন, ঠিাব চোখে একবিন্দু অশ্রু দেখা দিয়েছে। এই তার “পাদপদ্মা' ! কি সুন্দব । ফুলের উপর পা দিয়ে ফুলটিকে আরও সুন্দর করেছেন, গয়ায় কত পর্যাটন ক’রে লোক যায় পদাঙ্ক দেখতে, আমি সেই পদাঙ্ক এখানে হাতে হাতে পেয়েছি। ফুলটি একবার মাথায়, একবার বুকে, রাখছেন, অথব চােখ গড়িয়ে জল পড়ছে। এমম সময় দেখতে পেলেন, পা দুটি বড় রকমের ফাক ক’রে, একটি টিকিওয়াল ফুলদার জুতো পায় দিয়ে, গারদের “তরে কৃষ্ণ” ছাপ মারা নামাবলি গায়ে, মাথার পেছনে তুলসী পত্ৰদুত্ত বড় টিকি ঝুলছে- পুরু ঠোঁট দু’খানি ফাকি হয়ে আছে—কারণ গোসাইজি হেঁটে এসে হঁপাচ্ছেন- -এই অবস্থায় অদ্বৈত হ’তে ১৩ পুরুষ বাবধান বেতিলাবাসী রেমে গোসাই বাগানের দিকে আসছেন, ও তার পেছনে এক গোষ্ঠী গরুড় পক্ষীর দল--কেউ ময়লা চাদর গায়ে মাথায় তিলক, কেউ বুড়, খক্‌ খক্‌ করে কাস্ছে, লাঠিতে ভর করে আসছে, কেউ গোসাঁইজির গায়ের মাছি চামর দিয়ে তাড়াতে তাড়াতে আসছে, কেউ ܦܐ؟