পাতা:ওপারের আলো - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৬৯

\ootogo ortOsri কেন-“নববৃন্দাবন”, রাধামাধব ও শুষ্ঠামলেশ এই তিন আমার নিকট একরূপ -এদের মায়া আমম্বর কিছুতেই যাবে না । এদের নিয়েই আমার সংসার, জানবে। তুমি লক্ষ টাকা দিলেও এ বাগান পাবে না, তোমার কৰ্ম্মচারী রাজনারায়ণ যত ফন্দাই করুক না কেন এ সকলই পাণ্ডশ্ৰম । আমি তোমার খাই না, দাই না, স্ট্রী পুত্র ও মন্দিরবাগান নিয়ে ভগবানের নাম ক’রে বেড়াই, আমি কারো দয়ার প্রত্যাশী DBiiYiD gg DBDBD S BBD DDDSB BDS cBB BB DDS ন্তিক কষ্ট পাই ।” হৃদয়েশ উত্তেজিত-ভাবে বলেন, “তোর মনটা অতি ছোট । অবস্থা খারাপ হ’লে মনের উদারতা থাকে না, রাজনারায়ণ তোর মঙ্গষের জন্য চেষ্টা করছে, আমি তোর উপকার করতে ইচ্ছুক, তাই আমাদের শত্রু জ্ঞান কবুলি ? এতে কি তোর ভাল হবে ?” দেবেশের দুই চক্ষু জলে পূর্ণ হ’ল, সে বলে “দাদা আর না, যথেষ্ঠ হয়েছে, পায়ের ধূলো দাও, আমি বিদায় হই, এ সম্বন্ধে আর * বেশী কথার দরকার নাই।” * দেম্বেশ চলে গেল। তার কিছুক্ষণ পরে, হৃদয়েশের দেওয়া পুরাতন শালযোড়া ও শ্যামলেশের উপহার ধুতি, চাদর, পম্পীসু ও জামা-দেবেশ একটী লোক মারফৎ ফিরিয়ে দিল । একটুখানি কাগজে লিখে পাঠােল, “আমরা কেউ এগুলি এখন পৰ্য্যন্ত ব্যবহার করি নি।” হৃদয়েশ তঁর পত্নীর দিকে চেয়ে বলেন, “দেখছি ছোড়ার কি স্পৰ্দ্ধা !” পত্নী চিবুকে হাত দিয়ে খানিক্ষণ অবাক হয়ে রইলেন। এই ঘটনার দুদিন পরে ক1নাই ৰাবাজি দেবেপকে নিভৃতে বলেন দেবেশ তুমি “নববৃন্দাবনটা তোমার ভাইএর নিকট বিক্ৰী কবি, কিছু টাকা পাবে ও भगडॆ। ও অনেক শান্তিতে থাকবে ।” \Song