পাতা:ওপারের আলো - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৭৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

\9 ਲਫ তোমার স্ত্রী কিছু বল্পে তাকে ব’ল, “সে আমার ছোট ভাই, আমি তার মনে কষ্ট দেব না ।” ப் বাবাজি এই বলে নীরব হ’লেন । হৃদয়েশ খানিকটা মাথা হেঁট করে থেকে বলেন, “আচ্ছা বালাজি, তুমি কেমন করে দেবার বাগানটা রাখ, তা আমি দেখে নেব, এটার জন্য যদি চারটা ফৌজদারী ও দশটা দেওয়ানী করতে হয়—আমি তা করতে প্ৰস্তুত হব।” এই বলে কবাজিকে একটা প্ৰণাম পৰ্য্যন্ত মা করে, বোস-দীপ্ত মুখে বিরক্ত হ’য়ে হৃদয়েশ বাদ্য চলে গেলেন। রাড়ী গিয়ে বিশে চাকরকে ডাক হাকরালেন। সে রূপার কন্ধীর উপর ফু দিতে দিতে তামাক এনে হাজির ৷ সোণার নলটা টানতে টানতে হৃদয়েশ মনে মনে প্ৰতিশোধ দেওয়ার মতলব আঁটতে লাগলেন । “২০০ - ০২ টাকা বলেছিলেম, না। হয় ‘দাদা' বলে পায়ে ধ'রে আরও দুই এক হাজার চুেয়ে নিতী ! সেই টাকা হ’লে ভদ্রলোকের মত থাকতে পারত, স্ত্রী পুত্র নিয়ে দুই সন্ধ্যা খেয়ে বাচিত-ছেলেটাকে মানুষ করবার উপায় হ’ত । আমি হালেম লোভী, আর ঐ ভণ্ড বাবাজি হচ্ছে ওরু হিতৈষী। অ’ ওর কপালে দুঃখ আছে,* তা ঠেকিয়ে রাখবে কে ?” এদিকে বা সাজি বুঝলেন হৃদয়েশ যেরূপ চোয়াড় ও মতলবী, - দেবেশকে কোন বিপদে ফেলতে পারে। আর সে তার টাকার জোরে দুষ্ট লোকের পরামর্শ নিয়ে নানারূপ ফন্দী আঁটবে।--দেবেশের জীবন অশান্তিময় ক’রে তুলবে। এই সকল চিন্তা ক’রে দেবেশকে “নববৃন্দাবনা” বিক্ৰয়ের পরামর্শ দিয়েছিলেন, দেবেশ তা” বুঝতে না পেরে তার প্রতি मन्मिशून् श्6श्नछिन ।