পাতা:ওপারের আলো - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৯৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

७3>टिन्झन्झ डञ्पCटनl পাণ্ডা, “ক’ত ? আয় সাড়ে তিন লাখ টাকা ।” দেবেশ...“এ তো এক রাজার আয়, এ টাকা কি ভাবে খরচ হয় ?” পাণ্ড - “কি ভাবে খরচ হয় ? মতান্ত যে ভাবে ইচ্ছা করেন, সেই ভাবে খরচ হয় । “অবশ্য নির্দিষ্ট কতকগুলি ধৰ্ম্ম কাৰ্য্য আছে, তা’ করতে হবে। ধরুন, আমাদের মঠের সেই সকল কাজের জন্য বাৎসব ৫৬ হাজার টাকা লাগে, তা ছাড়া এই সাড়ে তিন লাখের অবশিষ্ট সকলই মহাস্তমহারাজ যে ভাবে খরচ করবেন, সেই ভাবেই খরচ হবে। চাই কি তিনি তঁার কোন খেয়ালে উড়িয়ে দিতে ও পারেন, নতুবা ভাল কাজে ব্যয় করতে পারেন।” দেবেশ • “যশোমাধবের মঠের মতান্ত মহারান্স কে ?” পাণ্ডা • • “কোঁ ? তাতো বলেছি, কানাই বা বাজি ।” দেবেশ . . “কে কানাই ৰাবাজি ? আমাদের এ স্ন' বা বাজি ? তিনি যে বড় গরিব, ভিক্ষে শিক্ষে করে দিনপাত ক্ল স: ইনি আপনাদের মঠের কানাই বাবাজি কিছুতেই নন, চািৰ্ল ৰ ল ক’বে এখানে q乙死夏可 ” পাণ্ডা - “পথ ভুলে এসেছি ? কখনই নয়, এ, ও’মের নাম সিন্দুরতলা নয় ? এক বিঘে জমির উপর একখানি কুঁড়ে ঘর-মধু নাপিতের দেওয়া । এইখানেই তো কানাই বাবাজি থা? কেন, তার বয়স ৬০৷৬৫ হবে, বর্ণ শ্যাম, মুখখানি কচি ছেলের মাতৃ সরল, যদিচ চুল গুলি প্ৰায় সবই পাকা ।” দেবেশবাবু দেখলেন ‘এ, বর্ণনা ঠিকই মিলে গেছে, ইনি। তবে বাৎসরিক সাড়ে তিন লাখ টাকার মালিক ! হােত ও পারে, তা না হ’লে কিশোর রায়ের মত লোক, ডিভিসনের কমিশনব সাহেব এলে bras