পাতা:ওপারের কথা.pdf/১৫১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SOS মা-তোর দুখানা চিঠিই পেয়েছি। সকলের দুঃখ দূর হোক ও সকলে আদৎ সুখ পাক্‌-এই সাধটা তাদেরই হয়, যারা প্ৰাণে প্ৰাণে সেই জগৎ-জীবনকে চায়। জগতের জন্যে কাদাই প্রকৃত ধৰ্ম্ম । কিন্তু মা, এখন কেঁদেই যা ও দেখে যা তার খেলাগুলো ? শুধু দেখে যাওয়া নয়,- চোক-কাণ খুলে থাকিস, আর ‘সংযম’- বসনখানা প’রে থাকিস। ওমা তোকে সেই বসন পরাচ্চে ব’লে, তাই তুই পরের কথায় বা পরের - ভাবনায় মাথা বকাতে বা গুলুতে চাসনে। তাই তুই সময়টা • মিথ্যা কাটুলো ব’লে প্ৰাণে প্ৰাণে কেঁদে মরিস। তাই তুই নূতন ধরণের ভালবাসা শিখে ও ন’ড়ে চড়ে ভালবাসার সামগ্ৰীকে এধার ওধার খুজে না পেয়ে, বুকের মাঝে খুজতে বসিস। তাই তুই সাধ পুষিস যে, সেই প্ৰাণের-প্রাণকে যদি একবার দেখতে পাস,-তাহ’লে নয়নজলে তার পা-দুখানা ধুয়ে ও কেশেতে সেই পা মুছায়ে, সেই পাদপদ্মে মন-কুসুম অর্পণ । ক’রিস,-শুধু অর্পণ করা নয়, সাধ মিটায়ে সাজাস। তাই আরো । সাধ পুষিস,-শুনিস-প্রাণভরে শুনিস্-র্তার শ্ৰীমুখের বাণী। আবার তার শ্ৰীমুখের বাণীর অভাবে, তার কথা কেউ তোকে . শুনায় এ সাবও পুষিস্। এই নূতন প্রেমের পথ-প্রদর্শক ভেবে, , তুই তাই এ হাবাতেকে “বাবা বাবা” বলে ডাকি। তাতে । সাধন-জীবনের সাধ