পাতা:ওপারের কথা.pdf/১৬২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

68 ७श्रांबद्र कथा ঠাৱাঠারি ক’রছিল তারা এইখানে ধরা পড়ে, কারণ তাদের . প্ৰাণে পূৰ্ব্ব সংস্কার ও কাৰ্য্যাবলি গজগজিয়ে উঠে। এ অবস্থায় তারা “খত্তাল-চােখো', ঠুটাে ও বীভৎস-মূৰ্ত্তি “জগন্নাথ’ । ছাড়া আর কিছু দেখতে পায় না! এই চিত্রগুলো মুখের কথায় ‘স্যায়না’, কিন্তু প্রকৃতপক্ষে বোকা, মেয়ে-পুরুষকে ভোলাবার কৌশল। মাগো, অনেকদিন আগে তোকে ‘রমণ’ সম্বন্ধে উপদেশ দিয়েছেন। এই রমণ হ’তেই বিশ্বের সৃষ্টি, এই কাজের দ্বারাই বিশ্ব চ’লাচে ও এই উপায়েই জীব ভাল সঙ্গে মিশে যাবে। শুধু মিশে যাবে ন-‘হরদম-তাজা” হবে ও চির সুখ-শাস্তি পাবে। সাধকসাধিকার মন সাধনাবস্থায় আত্মাল সঙ্গে রমণ কাবু’বার জন্যে ব্যস্ত হয়। এই কাজের দ্বারা সুধা ক্ষরণ হয় ও একটা অব্যক্ত নেশা জন্মায়। তখন চোক দুটো করমচার মত, ও অঙ্গ রোমাঞ্চিত হয়, আর মুখে কথা থাকে না। এই সুখটা ধারা তিলমাত্রায় পেয়েছেন, তঁরা নর-নারী সেজে দু’চার মিনিটের সুখ উড়াতে সাধ পোষেন না-কারণ তঁরা জানেন যে তলার কুডুতে গেলে গাছের পাড়া সম্ভব নয়। ওমা, সে আরাম ও : শক্তিপ্ৰদ বিহার কখন কখন আট দশদিন পৰ্যন্তও চলে। এ সুখ পেতে হ’লে দরকার-উজ্জ্বাস-গুলোকে বন্ধ ক’রে একলা থাকা। তা মা, এত সুখ কি আর সাধারণ জীবের ভাগ্যে মেপেছে? আর প্রকৃতপক্ষে মানুষ প্ৰাণ খুলে বলতে পারে কি Sas