পাতা:ওপারের কথা.pdf/১৭৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ওপারের কথা ১৬৯ mos osæsonen —ീ এ জগতে যখন পাঠিয়েচেন ও কাজ যখন ক’রতেই হ’বে, তখন যে কাজগুলো না ক’বুলে নয়—সেইগুলো প্ৰাণ ঢেলে ও দেনা- ৷ চুক্তি হিসাবে সোধে যা। তারপর বাকি মৃত্যুটুকু, এর তার কথায় বা এর তার ভাবনায় না থেকে, “একখানা ছবিকে ভালবাসতে শিখব কি ক’রে”—এই ভাবনা ও সাধ নিয়ে ছবির কাছে বসা ও ছবিকে দেখা চাই। তা হ’লে ছবিই একদিন সব সাধ মেটাবে। সনমানে সনমানে মিশ্ৰণী খায় । তোরা কুলটা- ? সম মন নিয়ে ঘর করিস। তোদের মত র্যার মনটা নয়-তিনি কি তোদের সঙ্গে বসতে দাড়াতে চাইবেন রে? আর এ হাবাতে যখন জগতের কোন খবর রাখে না বা রাখতে সাধ পোষে না, তখন তোরা মেয়েমানুষ হ’য়ে ও অন্ততঃ মুখের কথায়ু তাকে পাবার চেষ্টায় থেকে, কোন মুখে আবার এত খপর তাংড়াতে সাধ পুষিসরে ? ‘প্লানচেট’ (planchet) মানচেট ছুড়ে ফেলে দে,-নিজের কাণে শোনবার ও নিজের চোকে দেখবার জন্যে উঠে পড়ে লেগে যা । একটা ছবিকে ‘বাপ’, ‘মা’ ও ‘স্বামী’-পদে বরুণ ক’রে, র্তর দেহের চিন্তাটা প্রাণ থেকে নিৎড়ে ফেলে, শুধু তার গুণ- | গুলো ভেবে ও নামটা ক’রে ক’রে, তার মত গুণবতী হ’বি-এই সাধ পােষ। তাহ’লেই কান্নার ও হায় হায়ের পাঠ উঠে যাবে। . আর সব চুলোয় যাক,-যাকে পেলে সকল অভাব ও অশান্তি |ালের মত ঘুচে যায়, সেই পলম রত্ব তোর দেহের ।