পাতা:ওপারের কথা.pdf/২৩০

CO ওগো বাবু-ক'লকাতায় ‘বৰু-বকানি’ ও এখানে এলে “কলমের আঁচড় মারা'-দেখাচি এ হাবাতের প্রধান কাজ হ’য়েচে । তা যখন দেনা-চুক্তি ক’বৃতেই হবে ও কতকটা সামৰ্থ্যও দিয়েচেন, তখন হুকুম তামিল করা যাক! যার জাগতিক যে যে জিনিসের অভাব প্রধান, (যথা । টাকা, স্বাস্থ্য ইত্যাদি ) সেইগুলোর মধ্যে কেবলমাত্র একটাকে ‘শ্ৰীভগবান’ জ্ঞান ক’রে, সেইটাকে ধ্যান যায় যেটা প্ৰধান - জ্ঞান ক’লে ও সেইটা পাবার জন্যে ঐক্য ভগবান স্তিক চেষ্টা ক’রলে মনের জোর হয়। পরে - সেই একমুখী মন নিয়ে ক্রমশঃ চৈতন্যময় শ্ৰীভগবানের দিকে অগ্রসর হওয়া-সাধারণ জীবের নিতান্ত কৰ্ত্তব্য। এই কথা এবার ৩১শে ডিসেম্বর তারিখে শ্ৰীগুরু সৰ্ব্বসমক্ষে পরিস্ফুট ক’রে বলায়েছেন। ভাসা-ভাসা ভাবে কাজ সাধলে- কিন্তু সুফল অনেক সময়েই ফলে না। কোন কথা প্রকৃতভাবে সিদ্ধান্ত ক’রতে হ’লে, মানুষের উচিত, যতদিন না নিজ মনোমত উহার নিস্পত্তি হয়, তুতদিন আপন মনে সেই কথা জল্পনা ও বিচার করা । এইভাবে চ’ললে, তবে হৃদয়ের ও মস্তিষ্কের বিকাশ । হয় ; তবেই, চক্ষু ও কর্ণ দিনের দিন ফুটে উঠে; তবেই, ক্রমোন্নতির প্রণালী-মত মন ‘আত্মায়’ পরিণত সাধনার উদ্দেশ্য-হৃদয় ७ शख्रिश्न रिसन